বিপুল জিএসটি ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠল অনলাইন গেমিং কোম্পানির বিরুদ্ধে। ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ আর্থিকꦛ বছরের মধ্য়ে প্রায় ১.১২ লাখ কোটি টাকার উপর জিএসটি ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ওই অনলাইন গেমের কোম্পানির বিরুদ্ধে। অর্থ মন্ত্রক൲ের তরফে একথা জানানো হয়েছে।
চলতি আর্থিকꦛ বছরের ♕অক্টোবর মাস পর্যন্ত যে হিসেব তাতে দেখা যাচ্ছে সব মিলিয়ে ১.৫১ লাখ কোটি টাকার জিএসটি ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে এই ঘটনায় ১৫৪জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ১৮,৫৪১ কোটি টাকা উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। খবর এনডিটিভি সূত্রে।
আর যদি ২০২২-২৩ আর্থিক বছরের হিসাব দেখা যায় তবে দেখা যাবে ১.৩১ লা🐬খ কোটি টাকা ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। ১৯০জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সব মিলিয়ে ওই আর্থিক বছরে ৩৩,২২৬ কোটি টাকা উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
এদিকে ২০২১-২২ আর্থিক বছরে, ২০২০-২১ আর্থিক বছরে ও ২০১৯-২০ তে ৭৩,২৩৮ কোটি, ৪৯,৩৮৪কোটি ও ৪০,৮৫৩ কোটি টাকা ওজিএসটি ফাঁকি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে একটি প্রশ্নের উত্তরে সংসদে কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরী জꦦানিয়েছিলেন, ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের অক্টোবর মাস পর্যন্ত ১,১২,৩৩২ কোটি জিএসটি ফাঁকি অনলাইন গেমিং কো💞ম্পানি করেছে। এর জেরে ৭১টি শোকজ নোটিশ জারি করা হয়েছে।
এদিকে অনলাইন গেমিং কোম্পানি আবার দাবি করেছে তারা ১৮ শতাংশ হারে জিএসটি দিয়ে থাকে। অন্যদিকে সরকারের পক্ষ থেকে আবার ১🐓 অক্টোবর নোটিশ জারি করে বলা হয়♌ বিদেশের যে অনলাইন গেমিং কোম্পানিগুলি রয়েছে তারা ভারতে ব্যবসা করতে চাইলে তাদের বাধ্য়তামূলকভাবে জিএসটি দিতেই হবে।
বর্তমানে অনলাইন গেমে আসক্ত অনেকেই। আবার অনলাইনে গেম চালিয়ে কোটি কোটি টাকা আয় করে কোম্পানি। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধেই এবার জিএসটি ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ। তবে গোটা বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে কেন্দ্ꦜরীয় অর্থমন্ত্রক। 🥂একের পর এক নোটিশ জারি করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। এরপর সরকার কোন পদক্ষেপ নেয় সেটাই দেখার।