খয়ারতির রাজনীতির ‘পাগলা দৌড়’ ব্যয়ের অগ্রাধীকারকে বিকৃত করছে। ‘পকেট নয় 🅘মানুষের মনকে শক্তিশালী করা জরুরি।’ মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে রবিবার এই মন্তব্য করলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়।
বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে🅷র আয়োজন করেছিল, মানবাধিকার কমিশন সেই অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানেই বক্তব্য রাখছিলেন উপরাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, ‘বিশ্বের কোনও দেশে আমাদের দেশের মতো মানবাধিকার বিকশিত নয়। ’
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপুঞ্জের রেসিড▨েন্ট কোঅর্ডিনেটর শম্বি শার্প। শার্প তার ভাষণে রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের বার্তা পড়ে শোনান।
মানবাধিক✃ার কমিশন আয়োজিত এই অ꧒নুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন উপরাষ্ট্রপতি ধনখড়।
কাকতালীয় ভাবে মানবাধিকার ঘোষণার ৭৫ তম বর্ষিকী এবারের মানবাধিকার দিবস। আবার এ বছরই ভারতে পালিত হচ্ছে অমৃতকাল। তার উল্লেখ করে উপরাষ্ট্রপতি বলেন, ‘একটি কাকতালীয়ভাবে, এই (আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সদন-এর ৭৫ ত💝ম বার্ষিকী) আমাদের 'অমৃত কাল' অনুসরণ করে, এবং আমাদের 'অমৃত কাল' আমাদের 'গৌরব কাল' হয়ে উঠেছে প্রাথমিকভাবে মানবাধিকার এবং মূল্যবোধের বিকশিত হওয়𒆙ার কারণে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এই অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপুঞ্জের থেকে মহাসচিবের কাছ থেকে😼 একটি বার্তা পেয়েছি। মানবজাতি✤র এক-ষষ্ঠাংশের আবাসস্থল ভারতে মানবাধিকার প্রসারের ক্ষেত্রে যে ব্যাপক, বৈপ্লবিক ইতিবাচক পরিবর্তনগুলি ঘটছে তা নজর করার মতো।’
(পড়ুন। ‘বিজেপিতে যোগ দিলে ক্লিন চিট দেবেন না’ౠ, ধীরজ সাহু প্রসঙ্গে প্রিয়াঙ্কা চর্তুবেদী)
তাঁর সংযোজন, ভারতের মতো কোথাও মানবাধিকার এতটা বিকশিত ও সমৃদ্ধ নয়।&🎐nbsp; উপরাষ্ট্রপতি আরও ꧃বলেন, ‘তা হবে নাই বা কেন, আমাদের সভ্যতার নীতি, সাংবিধানিক কাঠামো, মানবাধিকারকে সম্মান, সুরক্ষা এবং লালন করার জন্য আমরা গভীর ভাবে অঙ্গীকার বদ্ধ। এটি আমাদের ডেএনএ তে রয়েছে।’
এখানেই তিনি খয়ারতি প্রসঙ্গে তুলে বলেন, ‘আর্থিক অনুদানের মাধ্যমে পকেটের ক্ষমতায়ন কেবল নির্ভর🐼শীলতা বাড়ায়। খয়ারতির রাজনীতির আমরা একটি পাগলা দৌড় দেখি ব্যয়ের অগ্রাধিকারকে বিকৃত করে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে তা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার মৌলিক ౠকাঠামোকে নষ্ট করে।’