রেজাউল এইচ লস্কর
জার্মান চ্য়ান্সেলর ওলাফ ওলাফ শলৎজের সঙ্গে আলোচনা করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, আলোচনা ও কূটনৈতিকস্তরে ইউক্রেন সংকট মেটানো দরকඣার ও যেকোনও ধরনের শান্তি প্রক্রিয়ার পক্ষে রয়েছে ভারত।
এ﷽দিকে ইতিমধ্য়েই ইউক্রেন যুদ্ধ দ্বিতীয় বছরে পড়েছে। জার্মান চ্যান্সেলার ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কারণ এটির সঙ্গে হিংসা জড়িয়ে রয়েছে। যৌথ প্রেস মিটে স্কল্জ জানিয়েছেন, এই যুদ্ধ পরিস্থিতির ক্ষেত্রে কোনও দেশের কী অবস্থান রয়েছে সেটা স্পষ্টভাবে ইউনাইটেড নেশনসে বলা দরকার।
জার্মান আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ইউক্রেন সংকট, বাণিজ্য পরিস্থিতিকে সম্প্রসারিত করা, বিনিয়োগ ও আবহাওয়ার পরিবর𒁏্তন সংক্রান্ত ব্য়াপারে দুদিনের সফরে আলোচনা হবে। এর সঙ্গেই এবার জি-২০ মিটিংয়ে এবার ইউক𒈔্রেন যুদ্ধের প্রভাব পড়বে।
জার্ম꧋ান অর্থমন্ত্রী খ্রীষ্টািয়ান লিন্ডার এই ইউক্রেন সংকট নিয়ে মতামত জ𝐆ানিয়েছেন।
অন্যদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কোভিড অতিমারির প্রভাব আর ইউক্রেন সংকটের যে প্রভাব উন্নয়নশীল দেশে𒅌র উপর নেগেটিভ প্রভাব ফেলেছে। তিনি জানিয়েছেন, জি ২০তে আমরা এই বিষয়ের উপর জোর দেব। জয়েন্ট মিডিয়া আলাপচারিতায় তিনি এদিন হিন্দিতেই কথাবার্তা বলেন।
মোদী জানিয়েছেন, ইউক্রেনের ওইꦕ সমস্য়াটা তৈরি হওয়ার পর থেকেই ভারত আলোচনা ও কূটনৈতিক পদক্ষেপের মাধ্যমে সমস্যা মেটানোর ব্যাপারে আমরা মতামত দিয়েছি। যে কোনও শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নিত⛄ে ভারত তৈরি।
অন্যদিকে ইউক্রেনের ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি, পরিকাঠামো ও শক্তিসম্পদের অপচ🙈য় ও নষ্টের ব্য়াপারে উল্লেখ করেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, সর্বোপরি এটা একটা বিপর্যয়। এই যুদ্ধ মৌলিক অধিকারকেও কেড়ে নিয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনি হিংসা দিয়ে সীমান্তকে বদলে দিতে পারেন না।
এদিকে সেই প্রসঙ্গে আন্তর্জাতিক আইনকে তুলে ধরা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটাও রাষ্ট্রসংঘে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বার বার বলেছি এই♍ বিষয়টিতে আমাদের 𝕴অবস্থান ঠিক কোথায়।
অন্যদিকে জার্মান চ্যান্সেলার জানিয়েছেন এমন সময় জি ২০ মিটিংয়ের আয়োজন করছে ভারত সেটা একেবারে কঠিন সময়ে। তিনি এব্যাপারে নিশ্চিত যে ভারত এই প♏্রসঙ্গে কী করতে হবে সেটা জান꧅ে।