আইআরসিটিসি-র ট্রেনের টিকিটের 'কনভিনিয়েন্স ফি'-র অর্ধেক যাবে রেল মন্ত্রকের অ্যাকাউন্টে। সোমবার, ১ নভেম্বর থেকে এই নিয়ম চালু করার নির্দেশ দিয়েছে রেল মন্ত্রক৷ শুক্রবার আইআরসিটিসি-এর ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে বৈঠকে আয় রক্ষার কৌশল নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন আধিকারিকরা।২০১৪ সাল থেকে কনভিনিয়েন্স ফি-র(যাকে সার্ভিস চার্জও বলা হয়) ২০% যেত রেল মন্ত্রকের ঘরে। তার আগে সেটা হত না। মাঝে ২০১৫ সালে সার্ভিস চার্জের-র ৫০% জমা দেওয়ার নিয়ম হয়েছিল। তবে ২০১৬ সালের নভেম্বরে সেই নিয়ম প্রত্যাহার করা হয়। নোটবন্দির পর নগদ নোটের ঘাটতি থাকায় সরকার ডিজিটাল পেমেন্টে জোর দেয়। সেই সময়ে সার্ভিস চার্জ মুকুব করে জনগণকে উত্সাহ দেওয়া হয়। ২৩ নভেম্বর, ২০১৬ থেকে ৩১ অগস্ট, ২০১৯ পর্যন্ত সার্ভিস চার্জ প্রত্যাহার করা হয়েছিল।ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন (IRCTC)-র বার্ষিক রিপোর্ট অনুসারে, চলতি অর্থবর্ষে এর মধ্যে কনভিনিয়েন্স ফি থেকে ২৯৯.১৩ কোটি টাকা আয় হয়েছে। মহামারীর পরে রেলের টিকিট বুকিং কমে যাওয়ার কারণে টাকার অঙ্ক কম ছিল। IRCTC ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে এই একই খাতে ৩৪৯.৬৪ কোটি টাকা আয় করেছে।IRCTC ২২ নভেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত তার প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বুক করা নন-এয়ার কন্ডিশন্ড (AC) ক্লাসের টিকিটে জন্য ২০ টাকা সার্ভিস চার্জ নেয়। অন্যদিকে AC ক্লাসের একটি টিকিটের জন্য ৪০ টাকা নেওয়া হয়। এর সঙ্গে করও প্রযোজ্য।২০২০-২১ সালে IRCTC-র কনভিনিয়েন্স ফি থেকেই আয় ছিল সবচেয়ে বেশি। কারণ কোভিড-সম্পর্কিত বিধিনিষেধের ফলে ক্যাটারিং এবং অন্যান্য পরিষেবা থেকে আয় হ্রাস পেয়েছে। ২০১৯-২০ সালে অন্যান্য খাতে ৫১২.৪৫ কোটি টাকা আয় হয়েছিল আইআরসিটিসির। সেখান থেকে ২০২০-২১ সালে তা মাত্র ৮৭.৩১ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। নোটবন্দির পর নগদ নোটের ঘাটতি থাকায় সরকার ডিজিটাল পেমেন্টে জোর দেয়। সেই সময়ে সার্ভিস চার্জ মুকুব করে জনগণকে উত্সাহ দেওয়া হয়। ২৩ নভেম্বর, ২০১৬ থেকে ৩১ অগস্ট, ২০১৯ পর্যন্ত সার্ভিস চার্জ প্রত্যাহার করা হয়েছিল।ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন (IRCTC)-র বার্ষিক রিপোর্ট অনুসারে, চলতি অর্থবর্ষে এর মধ্যে কনভিনিয়েন্স ফি থেকে ২৯৯.১৩ কোটি টাকা আয় হয়েছে। মহামারীর পরে রেলের টিকিট বুকিং কমে যাওয়ার কারণে টাকার অঙ্ক কম ছিল। IRCTC ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে এই একই খাতে ৩৪৯.৬৪ কোটি টাকা আয় করেছে।IRCTC ২২ নভেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত তার প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বুক করা নন-এয়ার কন্ডিশন্ড (AC) ক্লাসের টিকিটে জন্য ২০ টাকা সার্ভিস চার্জ নেয়। অন্যদিকে AC ক্লাসের একটি টিকিটের জন্য ৪০ টাকা নেওয়া হয়। এর সঙ্গে করও প্রযোজ্য।২০২০-২১ সালে IRCTC-র কনভিনিয়েন্স ফি থেকেই আয় ছিল সবচেয়ে বেশি। কারণ কোভিড-সম্পর্কিত বিধিনিষেধের ফলে ক্যাটারিং এবং অন্যান্য পরিষেবা থেকে আয় হ্রাস পেয়েছে। ২০১৯-২০ সালে অন্যান্য খাতে ৫১২.৪৫ কোটি টাকা আয় হয়েছিল আইআরসিটিসির। সেখান থেকে ২০২০-২১ সালে তা মাত্র ৮৭.৩১ কোটি টাকায় নেমে এসেছে।|#+|IRCTC-র এক সিনিয়র আধিকারিক জানালেন, 'প্রাক-মহামারীর সময়কালে আইআরসিটিসি দিনে প্রায় 7 লক্ষ টিকেট বুক করেছিল। এখন প্রতিদিন প্রায় ১৩ লক্ষ টিকেট বুক হয়। তাই রেল মন্ত্রক অর্ধেক আয় নিলেও আইআরসিটিসির আয়ের খুব বেশি পরিবর্তন হবে না।'