প্রাক্তন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী শান্তি ভূষণের জীবনাবসানের খবরে শোকের ছায়া দেশের রাজনৈতিক মহলে। প্রয়াণকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। উল্লেখ্য, আম আদমি পার্টির প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অ𒁃ন্যতম উজ্জ্বল নাম ছিলেন শান্তি ভূষণ।
উল্লেখ্য দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ইতিহাসে এক বড় নাম শান্তি ভূষণ। মোরারজি দেশাইয়ের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টির সরকারে তিনি ছিলেন আইনমন্ত্রী। দেশের জরুরি অবস্থার পর সরকারে আসে মোরারজি দেশাইয়ের প্রশাসন। ১৯৭৭-৭৯ সাল পর্যন্ত তাঁর সরকার ছিল গদিতে। সেই সময়ই আইনমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বে ছিলেন শান্তি ভূষণ। উল্লেখ্য, জরুরি অবস্থার মতো এক কঠিন সময়ের পর দেশের আইন বিষয়ক মন্ত্রকের দায়িত্ব নিঃসন্দেহে একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্জ নিয়েই এই মন্ত্রকের দায়িত্বে আসেন শান্তিভূষণ। উল্লেখ্য, তাঁর রাজনৈতিক জীবনের কর্মকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম বড় অধ্যায় হয় ২০১২ সালে আম আদমি পার্টিক প্রতিষ্ঠায় অংশ নেওয়া। উল্লেখ্য, ২০১২ সালে দেশের জাতীয় রাজনীতি কাঁপিয়ে যখন আম আদমি পার্টি সরকারে আসে, তখন তাঁর প্রতিষ্ঠার অন্যতম নাম ছিলেন শান্তি ভূষণ। (বিয়ের প্রতিশ্রুতি ভাঙার প্রতিটি ঘটনাই 'মিথ্যা 🐻প্রতিশ্রুত🍃ি' নয়, SC দিল বড় রায়)
একটা সময় যখন দেশে আন্না হাজারের আন্দোলন নতুন করে রাস্তা দেখিয়েছে, তখন সেই আন্দোলনের অন্যতন নাম ছিলেন শান্তি ভূষণ। এরপর ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠা হয় আম আদমি পার্টি। এরপর থেকেই অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে দূরত্ব বাড♏়ে শান্তি ভূষণের। এরপর ২০১৪ সালে তিনি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের প্রতিভা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। উল্লেখ্য, শান্তি ভূষণের পুত্র বিখ্যাত আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণও ছিলেন আম আদমি পার্টির এক্সিকিউটিভ সদস্য। তবে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয় পার্টি থেকে। উল্লেখ্য, দেশের একটা অগ্নিগর্ভ সময়ে কংগ্রেস (পুরনো) পার্টির সদস্য ছিলেন তিনি। পরবর্তীকালে তিনি তাঁর রাজনৈতিক পথ পাল্টে নেন। যোগ দেন🐼 জনতা দলে। ১৯৭৭ সালের ১৪ জুলাই থেকে ১৯৮০ সালের ২ এপ্রিল পর্যন্ত তিনি ছিলেন রাজ্য সভার সদস্য। পরে ১৯৮০ সালে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। পরে ১৯৮৬ সালে তিনি বিজেপি থেকে সরে আসেন, জমা দেন পদত্যাগপত্র।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন🍬 HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/꧟p7me4aup