সোমবার থেকে চালু হল রিজার্ভ ব্যাঙ্কে🐬র সভরেন গোল্ড বন্ড প্রকল্পের ষষ্ঠ এবং অন্তিম পর্বের সাবস্ক্রিপশন। আগামী ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্��ত খোলা থাকবে সাবস্ক্রিপশন।
২০২০-২১ অর্থবর্ষের ষষ্ঠ তথা শেষ কিস্তির গোল্ড বন্ড সাবস্ক্রিপশন শুরু হয়েছে সোমবার। বন্ড ইস্যু প্রক্রিয়া কার্যকর হবে ৮ꦫ সেপ্টেম্বর।
ইস্যুপ্রতি গোল্ড বন্ডের দাম প্রতি গ্রাম ৫,১১৭ টাকা ধার্য করেছে রিজার্ভ ব্যা💃ঙ্ক। যাঁরা𒅌 অনলাইনে সভরেন গোল্ড বন্ড কেনার জন্য পেমেন্ট করবেন, তাঁরা প্রতি গ্রামে ৫০ টাকা ছাড় পাবেন। অর্থাৎ সেই সমস্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য গোল্ড বন্ডের দাম দাঁড়াচ্ছে প্রতি গ্রাম ৫,০৬৭ টাকা।
বিনিয়োগের🐠 ক্ষেত্রে ন্যূনতম এক গ্রাম সোনা ধার্য করেꦺছে আরবিআই। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ বিনিয়োগ করা যাবে ৪ কেজি সোনায়। এক অর্থবর্ষে এই সীমা ধার্য করা হয়েছে ব্যক্তিগত এবং হিন্দু একান্নবর্তী পরিবারের ক্ষেত্রে। ট্রাস্ট এবং অনুরূপ প্রতিষ্ঠান বছরে সর্বমোট ২০ কেজি সোনায় বিনিয়োগ করতে পারবে। বিনিয়োগকারীরা আরবিআই-এর হোল্ডিং শংসাপত্র পাবেন।
গোল্ড বন্ড কেনা যাবে নির্দিষ্ট বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক থেকে। তবে তালিকায় থাকছে না ক্ষুদ্র ফাইন্যান্স ব্যাঙ্ক, ক্ষ𝓰ুদ্র পেমেন্ট ব্যাঙ্ক, স্টক হোল্ডিং কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড (SHCIL), ডাকঘর ও স্টক এক্সচেঞ্জ।
সভরেন ꦓগোল্ড বন্ডের ম্যাচিওরিটি পিরিয়ড ৮ বছর, তবে পঞ্চম বছরের পরে চাইলে বিনিয়োগকারী বন্ড থেক🧜ে বেরিয়ে যেতে পারেন।
সমসাময়িক সোনার দামের উপরে নির্ভর করবে গোল্ড বন্ডের মূল্য। বন্ড বন্ধ করার আগের তিন কাজের দিনে ইন্ডিয়া বুলিয়ন অ্যান্ড জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন লিমিটেড প্রকাশিত ৯৯৯ খাঁটি সোনার দামের গড় মূল্য এ💟 ক্ষেত্রে নির্ধারণ করা হবে।
যদি ডিম্যাট পদ্ধতিতে গোল্ড বন্ℱডে বিনিয়োগ করা হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে তা এক্সচেঞ্জে ৫ বছরের আগ꧂েই বিক্রি করা সম্ভব। ইস্যু ছাড়ার ১৫ দিনের মধ্যে শেয়ার বাজারে গোল্ড বন্ড বিক্রি করা যাবে।
এ ছাড়া, ঋ🅷ণের জন্য আবেদন করার🉐 সময় কোল্যাটেরাল হিসেবে গোল্ড বন্ড রাখা যায়।
গোল্ড বন্ডে প্রাথমিক বিনিয়োগের উপরে বার্ষিক ২.৫০% সুদ বেঁধে দিয়েছে আরবিআই। বিনিয়োগকারীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সুদ জমা পড়বে ৬ মাস অন💙্তর। আসল সমেত সুদের শেষ কিসꦐ্তি পাওয়া যাবে বন্ড ম্যাচিওর করলে।
সভরেন গোল্ড বন্ডের উপরে সুদ করযোগ্য, তবে বন্ড🃏ে বিনিয়োগ তুলে নিলে আসলের উপরে কর ধার্য করা হবে না।
যদি সোনার বাজারে পতন দেখা দেয়, সে ক্ষেত্রে আসল পরিমাণে লোকসান হওয়ার ঝ🔥𒊎ুঁকি থেকে যায়। তবে এমন হলে বিনিয়োগকারীর কেনা ইস্যুর পরিমাণ হ্রাস পায় না।