ছোট স্যাটেলাইটগুলিকে তার কক্ষপথে বসিয়ে দিতে ব্যর্থ হয়েছে ভারতের সদ্য উৎক্ষেপণ হওয়া এসএসএলভি। এই র🐟কেট অভিযানে ব্যর্থতার মুখে ইসরো পড়লেও সেই ব্যর্থতাকে গা ঝাড়া দিয়ে ফের উৎক্ষেপণের পথে এগিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য এখন। স্পেস কমিশনের সদস্য এএস কিরণ কুমার জানিয়েছেন, ফের একবার এসএসএলভির উৎক্ষেপণ হবে।
আজাদি স্যাট ও আর্থ অবজারভেশন স্যাটেলাইটকে তাদের কক্ষপথে স্থাপন করতে ব্যর্থ হয়েছে সদ্য উৎক্ষেপণ হওয়া রকেট। উল্লেখ্য, দেশেক ৭৫০ জন ছাত্রী এই স্যাটেলাইট নির্মাণে বড়সড় ভূমিকা পালন করেছে। আর তা নিয়ে এসএস কিরণ কুমার বলছেন, 'না.. না.. না.. এটা ভেঙে পড়ার বিষয় নয়। আমরা একটুর জন্য ব্যর্থতার মুখ দেখেছি।' উল্লেখ্য়, শ্রীহরিকোটায় যে সময় রবিবার ওই রকেট উৎক্ষেপণ হচ্ছিল সেই দিন সেখানে উপস্থিত ছিলেন এসএস কিরণ কুমার। তিনি বলছেন, যে রকেট ব্যর্থতার মুখে পড়েছিল সেই রকেট প্রথম তিনটি স্তরে খুবই ভাল কাজ করেছে। তাঁর মতে এই উৎক্ষেপণের যেটি প্রথম লক্ষ্য ছিল সেই পূরণ হয়েছে। শুধু প্রস✤াধনীতেই কাজ দেবে না! ত্বকের জেল্লায় এই ৫ ভিটামিন যু𒀰ক্ত খাবার খেতেও হবে
প্রশ্ন উঠছে, ঠিক কতটা ফাঁক থেকে গিয়েছে সাফল্য থেকে? উত্তরে এসএস কিরণ কুমার জানাচ্ছেন, স্যাটেলাইটকে কক্ষপথের ৩৫০ কিলোমিটারের জায়গায় ৩৫০x৭০ কিলোমিটারে বসানো হয়েছে🅰। তিনি বলছেন, সেন্সরের ব্যর্থতার জেরেই এই ঘটনা ঘটে গিয়েছে। তারফলেই সঠিক সময়ে 'ইগনাইট' করা যায়নি। জানা গিয়েছে কিছু বিশেষজ্ঞদের নিয়ে তৈরি কমিটি এই উড়ানের ভুল ভ্রান্তিগুলো খোঁজার🥃 চেষ্টা করবে। তারপরই আরও একটিবার এই উড়ানকে সাফল্য দেওয়ার চেষ্টা হবে।