কেౠন্দ্রীয় বকেয়া পাওয়ার জন্য একেবারে মরিয়া হয়ে উঠেছে তৃণমূল। সংসদে ও সংসদের বাইরে বার বার সুর চড়াচ্ছে তৃণমূল। এবার সংসদের অন্দরে এনিয়ে এক অদ্ভূত পরিস্থিতি তৈরি হল বলে খবর।💯 ঠিক কী হয়েছিল ঘটনাটি?
৩১ জানুয়ারি সংসদে এই বকেয়া সংক্রান্ত ব্যাপারে একটা বিশেষ ঘটনা হয় বলে খবর। আনন্দবাজারের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে সেদღিন জাতীয় সঙ্গীত সবে শেষ হয়েছিল। সকলকে নমস্কার জানিয়ে ধীর পায়ে দরজার দিকে এগোচ্ছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঠিক পেছনের আসনেই দাঁড়িয়ে ছিলেন তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায়। আচমকাই দেখা গিয়েছিল যে তিনি প্ꦐরধানমন্ত্রীকে কিছু যেন বলছিলেন। পরে এব্যাপারে জানা গিয়েছিল। সেꦕখানে দেখা যায় যে রাজ্য়ের যে বকেয়া কেন্দ্রের কাছে রয়েছে সেটা কবে মিলবে তা নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায়। আচমকাই তিনি এই প্রশ্ন করেছিলেন বলে খবর।
এদিকে সুদীপের প্রশ্ন শোনার পরে পেছন ꦺফিরে তাকিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু কিছু কি বলেছিলেন?
এনিয়ে সুদীপ বন্দ্🐎যোপাধ্য়ায় অবশ্য বিশেষ দাবি কর💟েছেন।
তবে কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের যে বকেয়া রয়েছে তা নিয়ে নানা প্রসঙ্গ উঠে আসছে বার বারই। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও বকেয়ার মেটানোর দাবিতে দিল্লিতে ধর্নাতেও বসেছিলেন । এরপর মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও এই বকেয়া মেটানোর দা�🔜�বিতে বার বার সুর চড়াতে শুরু করেন।
কিন্তু প্রধানমꦫন্ত্রী তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে ঠিক কী বলেছিলেন?
এনিয়ে সুদীপের দাবি, প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বলেছিলেন সিএজি রিপোর্টটি আমি❀ এখন পড়ছি। আপনারাও দেখ🦄ে নিন।
পরে ব্যাপারাটি অনেকটাই খোলসা হয়। কেন বকেয়া চাইতে সিএজি রিপোর্টের প্রসঙ্গ তুলেছিলেন প্রধান𓄧মন্ত্রী?
আসলে প্রধানমন্ত্রী ও সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের ꦡমধ্য়ে এই কথাবার্তার কিছুক্ষণের মধ্য়েই রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও দলের সর্বভারতীয় সভাপতি গৌরব ভাটিয়া এনিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেছিলেন। আসলে সেই সিএজি প্রসঙ্গে রয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন দুর্নীতির প্রসঙ্গ। অনেকেই এনিয়ে দুয়ে দুয়ে চার করার চেষ্টা করছেন। বকেয়া না মেটানোর মূল কারণ যে রাজ্যের সীমাহীন দুর্নীতি সেটাও মূলত উঠে আ🦄সছে এবার।