এখনও তিনি দলের রাজ্য স♊ভাপতি। এবার তিনিই হবেন মোদী মন্ত্রিসভার সদস্য। মন্ত🅘্রিসভায় প্রতিমন্ত্রী হিসাবে জায়গা পাচ্ছেন সুকান্ত মজুমদার ও শান্তনু ঠাকুর। এবার সুকান্ত মজুমদার সম্পর্কে কিছু অজানা কথা জেনে নিন। হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে।
দীর্ঘদিন ধরেই তিনি আরএসএসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেন। বালুরঘাট আসন থেকে সেবার জয়ী হয়েছিলেন তিনি। কঠিন লড়াইতে উতরে যান তিনি। দলের নজর কাড়েন তিনি। তরুণ অধ্য়াপকের উপর আস্থা রাখে দল। এরপর ২০২১ সাল। তখন তবে ৪১ বছর বয়সি সুকꦓান্ত মজুমদার। সেই সময় তিনি বিজেপির রাজ্য সভাপতির সভাপতির দায়িত্ব পান।
উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতেন বোটানি নিয়ে। পরে অধ্𒈔য়াপনা শুরু করেন। তবে বালুরঘাট আসন থেকে জয়ী হওয়ার পরে তিনি প্রচারের আলোতে চলে আসেন। এবারের লড়াইটা ছিল বেশ কঠিন। কিন্তু কোনওরকমে সেই লড়াইতে জয় পেয়েছেন তিনি।
তবে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব পাবেন এটা ঠিক কথাই। কিন্তু রাজ্য সভাপতির দায়িত্ব চলে যেতে পারে তাঁর হাত থেকে। কারণ বিজেপিতে সাধারণত এক পদে এক ব্যক্তি এই ফর্মুলা মেনে চলা হয়। তবে এখানে আরও একটি প্রশ্ন রয়েছে। ২০২৪ সালে বিরাট প্রত্যাশা জাগিয়ে তুলেছিলেন সুকান্ত। কিন্তু ফলাফল বের হওয়ার পরে দেখা যাচ্ছে বিজেপ꧟ির ফলাফল এক ধাক্কায় নেমে এসেছে অনেকটা নীচে। এক্ষেত্রে রাজ্য সভাপতির দায়িত্ব থেকে🐼ই যায়। সেক্ষেত্রে রাজ্য সভাপতি হিসাবে সুকান্ত কতটা সফল সেই প্রশ্নও উঠছে।
২০১৯ সালে বিজেপির দখলে গিয়েছিল ১৮টি আসন। সেবার দলের রাজ্য সভাপতির চেয়ারে ছিলেন দিলীপ ঘোষ। তৃণমূলকে নানা ভাবে বিদ্ধ করতেন তিনি। তাঁর রাজনীতির ঘরানা নিয়ে সেই সময় নানা প্রশ্ন উঠেছিল। কিন্তু ১৮টি সংসদ আসন জিতে দিলীপ কার্যত চাপে ফেলে দিয়েছিল তৃণমূলকে।
সেক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবেই বর্তমানে দিলীপ ঘোষের সঙ্গে সুকান্তর নানা তুলনা টানা হচ্ছে। ☂সুকান্ত তুলনায় অনেকটাই পরিশীলিত। কিন্তু তারপরেও তিন♕ি কেন দলকে এগিয়ে দিতে পারলেন না সেই প্রশ্ন উঠছে। এদিকে এর আগে সুকান্ত দলের অন্দরে নানা রদবদল করেছিলেন। কিন্তু তারপরেও কতটা সফল হয়েছেন তিনি তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছিল।
তবে সুকান্ত জানিয়েছেন, কেউই চিরদিনের জন্য পদ পেতে পারেন না। বিজেপির সৈনিক হিসাবে দল যে দা🔥য়িত্ব দেবে সেই কাজ আমি চালিয়ে যা🐷ব।