ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনায় থাকবে 'সমাজতান্ত্রিক'♛ ও ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দ দুটি। এই শব্দ বাদ দেওয়ার আর্জি জানিয়ে যে সমস্ত আর্জি এসেছে মামলার,তা খারিজ করেছে দেশের শীর্ষ আদালত। এই শব্দগুলি বাদ দেওয়ার আর্জি জানিয়ে সু🦋প্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী সহ অনেকে। সেই আর্জিই হল খারিজ।
উল্লেখ্য, ১৯৭৬ সালে দেশে ইন্দিরা গান্ধীর সরকারের আমলে কেন্দ্রের তরফে আনা ৪২ তম সংবিধান সংশোধনীর ফলে প্রস্তাবনায় যোগ হয় ‘সমাজতান্ত্রিক’, ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ ও ‘অখণ্ডতা’ শব্দগুলি। এই শব্দগুলি যোগ হওয়ার ফলে সংবিধান ‘সার্বভৌম’, ‘গণতান্ত্রিক’ ‘প্রজাতন্ত্র’ থেকে পরিণত হয়েছে ‘সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র’-এ। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি পিভি সঞ্জয় কুমারের সমন্বয়ে গঠিত একটি বেঞ্চ ৩৬৮ অনুচ্ছেদের অধীনে সংবিধান সংশোধন করার জন্য সংসদের 'অবিসংবাদিত' ক্ষমতা পুনরায় নিশ্চিত করেছে। বেঞ্চ বলেছে, যে এই শর্তগুলির সংযোজন শুধুমাত্র এই ভিত্তিতে অবৈধ করা যাবে না যে প্রস্তাবনাটি ২৬ নভেম্বর, ১৯৪৯ এর মূল গ্রহণের তারিখ ধ📖রে রেখেছে।
( Himanta on Jharkhand BJP Resꦍult: ‘বিজেপি ঝাড়খণ্ডে জিতবে কখনওই দাবি করিনি’, ভোটের পর বলছেন হিমন্ত)
( Donal Trump Late🐽st: মার্কিন সেনা থেকে ট্রান্সজেন্ডারদের⛄ সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনায় ট্রাম্প-রিপোর্ট, কতজন কর্মরত?)
( Rahul on Sambhal Violence: ‘ক্ষমতা🐈কে কাজে লাগিয়ে বিজেপি বিভদ 𝔉তৈরি করছে', সম্ভালের হিংসা নিয়ে তোপ রাহুলের)
এর আগে, এই মামলায় পর্যবেক্ষণের সময় বেঞ্চ ইঙ্গিত দেয়, প্রস্তাবনায় ওই শব্দগুলির সংযোজন দেশের সাংবিধানিক কাঠামো বা মৌলিক নীতির পরিপন্থী নয়। বরং এটি রাষ্ট্রের সামাজিক কাঠামো ও সাংস্কৃতিক প্রকৃতিকে আরও সুস্পষ্ট করে। আবেদনকারীরা ১৯৭৬ সালের সংসদের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন, যা জরুরি অবস্থার সময় এবং একটি বর্ধিত মেয়াদের অধীনে পরিচালিতꦡ হয়েছিল। আদালত পুনর্ব্যক্ত করেছে যে সংশোধনীটি কার্যকর হওয়ার পর থেকে কয়েক দশক ধরে ব্যাপক বিচার বিভাগীয় যাচাই-বাছাই এবং আইনী অনুমোদনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে।