‘যখন ভোট আসে তখন ওঁর নামের প্রয়োজন পড়ে, আর যখন ভোট থ🎃াকে না তখন তাঁকে দরকার নেই।’ এই ভাষাতেই এদিন এনসিপির অজিত পাওয়ার গোষ্ঠীকে কড়া বার্তা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। উল্লেখ্য, ভ💙োটের প্রচারে অজিত পাওয়ার গোষ্ঠীকে তাদের পোস্টারে শরদ পাওয়ারের কোনও ছবি, নাম ব্যবহার করতে বারণ করেছে কোর্ট। অজিত পাওয়ার গোষ্ঠীকে স্পষ্ট এই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথন ও সূর্যকান্তের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি চলছিল। এর আগে, অজিত পাওয়ারের এনসিপি গোষ্ঠীকেই এনসিপি দলের মর্যাদা আগেই দিয়েছে কমিশন। এরপর প্রচারের পোস্টার নিয়ে অজিত বনাম শরদ গোষ্ঠীর আইনি যুদ্ধ পৌঁছয় সুপ্রিম কোর্টে। তারপর এনসিপির বর্ষীয়ান নেতা শরদ পাওয়ারের ছবি অজিত পাওয়ারের গোষ্ঠীর পোস্টারে কেন লাগানো হচ্ছে? সেই প্রশ্ন তোলে কোর্ট। কোর্ট নির্দেশ দেয়, যে অজিত পাওয়ার গোষ্ঠী কোনও দিনই শরদ পাওয়ার গোষ্ঠীর ছবি ও নাম প্রচারে ব্যবহার করবে না তা অজিতদের লিখিতভাবে জানাতে হবে। এছাড়াও কোর্ট সাফ নির্দেশে বলে দিয়েছে, শরদের ঘড়ি চিহ্ন বাদে প্রচারে বাকি অন্𝄹য চিহ্ন যেন ব্যবহার করেন অজিত পাওয়াররা। প্রসঙ্গত মারাঠা রাজনীতিতে এনসিপির 'পাওয়ার' যুদ্ধ গত কয়েক মাস ধরেই চলছে। শরদ পাওয়ারের ভাইপো অজিত কয়েক মাস আগেই শরদের ছত্রছায়া ও শরদের এনসিপির থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে নেন। এরপর অজিত যোগ দেন বিজেপি, শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠী)র জোটে। এরপর শরদ পাওয়ার গোষ্ঠী অভিযোগ তোলে যে, শরদের নাম ‘অপব্যবহার’ করছে অজিতরা। মামলা যায় সুপ্রিম কোর্টে। তারপরই অজিত গোষ্ঠীকে এই নির্দেশ দিয়েছে কোর্ট। শনিবারের মধ্যেই এই নিয়ে অজিত পাওয়ারদের প্রত্যুত্তর জানতে চেয়ে একটি নোটিসও দিয়েছে দেশের শীর্ষ আলাদাত।
( অযোধ্যার রামমন্দির দর্শনের প্ল্যান? মন্দির কখন থেকে ক'টা পর্যন্ত খোলা? বিশেষ আরতি কখন হয়? রই💜ল গাইডলাইন)
এই মামলায় পরবর্তী শুনানি আগামী ১৯ মার্চ হতে চলেছে। এই মামলায় শরদ পাওয়ার গোষ্ঠীর পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অভিষেক মনু সিংভি। মামলায় তিনি তুলে ধরেন, অজিত পাওয়াররা শরদের ছবি আর প্রতীক ব্যবহার করছেন বলে। বিচারপতি কান্ত এই বিষয়ে অজিত পক্ষকে বলেন, ‘কেন আপনারা ওঁর (শরদ পাওয়ারের) ছবি ব্যবহার করছেন? যদি আপღনারা সত্যিই আত্মবিশ্বাসী হন, তাহলে নিজেদের ছবি ব্যব🌸হার করুন। ’