ভয়ঙ্কর ঘটনা! নির্মমভাবে গণধর্ষণ করা জেরে সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েছিল এক নাবালিকা। আর তারপর নাবালিকাকে মৃত ভেবে নদীর জলে ফেলে দিল ধর্ষণকারীরা। তারফলে ডুবে মৃত্যু হল নাবালিকার। জানা গিয়েছে, গোপনাঙ্গ থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়ায় সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েছিল ওই নাবালিকা। এমনই ভয়ঙ্কর এবং নির্মাণ ঘটনা ঘটল উত্তরপ্রদেশের সꩵাগর জেলায়। এই ঘটনায় গণধর্ষণের অভিযোগে পুল💜িশ ৩ যুবককে গ্রেফতার করেছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে মধ্যপ্রদেশে।
আরও পড়ুন: শিলিগুড়ি🤪তে বিয়েবাড়ি থেকে চা বাগানে তুলে নিয়ে গিয়ে নাবালিকাকে গণধর্ষণ, ধৃত ৫
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নাবালিকার বয়স ১৩ বছর। প্রথমে নাবালিকার সঙ্গে অভিযুক্ত যুবকরা বন্ধুত্ব করে। তারপর একটি গোপন জায়গায় নিয়ে গিয়ে তিনজনে মিলে তাকে গণধর্ষণ কর🌜ে। অভিযুক্ত ৩ যুবকের নাম হল দীপক প্যাটেল (২৫), অক্ষয় সেন (১৯) এবং শ্যাম পাতাই। পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। জানা গিয়েছে, মেয়েটির মৃত্যুর তিন দিন আগে তার সঙ্গে অভিযুক্তরা বন্ধুত্ব করেছিল এবং তাকে মিথ্যে প্রলোভন দেখিয়েছিল।
পারিবারিক সূত্রে 💃জানা গিয়েছে, মেয়েটি গত ২০ এপ্রিল বিলহারা থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়। তাকে কোথাও খুঁজে না পেয়ে পুলিশের কাছে নিখোঁজ ডায়েরি করে পরিবার। তবে তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। এরপর গত ২৩ এপ্রিল বাড়ি প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে রঙ্গীরের ডেহর নদীতে নাবালিকার দেহ উদ্ধার হয়। পরিবার মৃতদেহ নাবালিকার বলে শনাক্ত করে। এরপর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। তাতেই গণধর্ষণের বিষয়টি সামনে আসে।
এদিকে,পুলিশ ফোন নম্বর ট্র্যাক করে প্রথমে পাতাইকে আটক করে। পরে গ্রেফতার করে। টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর অবশেষে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে নেয় ওই যুবক। কীভাবে না𝓰বালিকাকে গণধর্ষণ করা হয় তা পুলিশের কাছে বর্ণনা করে। তার কাছ থেকে পুলিশ বাকি দুজনের নাম জানতে পারে। পুলিশ সেখানকার দোকানগুলির সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে এবং একটি ভিডিয়ো পায় যা💞তে দেখা যায় মেয়েটি দীপকের সঙ্গে একটি বাইকে বসে আছে।
ময়নাতদন্তে জানা গিয়েছে, মেয়েটিকে গণধর্ষণের পর নদীতে ডুবিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ𓆉 অভিযুক্তদের ফরেনসিক নমুনা নিয়ে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য পাঠিয়েছে꧟।