কার্গিল যুদ্ধের অপারেশন তলওয়ার ও উরি হামলার পর অপারেশন পরাক্রমের মধ্য দিয়ে দেশের নিরাপত্তা রক্𓃲ষায় নিয়োজিত ছিল নৌসেনার যুদ্ধ জাহাজ নিশাঙ্ক ও অক্ষয়। এবার এই দুই নৌসেনা জাহাজকে ডি কমিশন করা হল। বহু স্মৃতি ও নস্টালজিয়াকে সঙ্গে নিয়ে নৌসেনার কর্মীদের উপস্থিতিতে এই 'ডিকমিশন'-এর পদক্ষেপ গৃহিত হচ্ছে।
ভারতীয় নৌসেনার তরফে এবার বিদায় জানানোর পালা আইএনএস নিশাঙ্ক ও অক্ষয়কে। ৩২ বছর ধরে ভারতীয় সেনাকে সহায়তা দিয়ে আসার পর এবার অবসরের পালা এই দুই নৌজাহাজের! কার্গিল যুদ্ধে ১৯৯৯ সালে অপারেশন তলওয়ারে অংশ নেয় এই জাহাজ। কাঁধে দায়িত্ব ছিল দেশকে সুরাক্ষা দেওয়ার। এরপর উরি হামলার পর ভারতের ২০০১ সালে অপারেশন পরাক্রমের অংশ ছ꧟িল এই যুদ্ধ জাহাজ। সেনার তরফে জানানো হয়েছে বর্তমানে এই যুদ্ধ জাহাজ রয়েছে জর্জিয়ায়। তবে তাকে মুম্বইতে এনে বিদায় জানানোর পালা সম্পন্ন করা হবে। সেখানে উপস্থিত থাকবেন নৌসেনার (অবসরপ্রাপ্ত) ভাইস অ্যাডমিরালরা, থাকবে নৌসেনার ক্রিউ।
আইএনএস নিশাঙ্ক সার্ফেস টু সার্ফেস মিসাইল ক্ষেপণে সিদ্ধ। ১৯৭১ এর যুদ্ধে কিলার স্কোয়াড্রেনের অংশ ছিল এই যুদ🍷্ধজাহাজ। এ꧅ক বিবৃতিতে ভারতীয় নৌসেনা জানিয়েছে, এই দুই জাহাজ আগামীদিনের ফিউচার জেনারেশনকে উদ্বুদ্ধ করবে। ‘তুলে ধরবে ভারতীয় নৌসেনার সাহসকে।’ এদিকে নৌসেনার অক্ষয় যুদ্ধজাহাজের মূল দায়িত্ব ছিল উপকূল এলাকার নজরদারি। এই যুদ্ধ জাহাজ অ্যান্টি সাবমেরিন যুদ্ধ কৌশলে সিদ্ধহস্ত।