মাই♓ক্রোসফটের এক্সচঞ্জ সার্ভারের মাধ্যমে আড়াই লাখের উপর কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হ্যাক করার অভিযোগ উঠল চিনের বিরুদ্ধে। অভিযোগের আঙুল তুলল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়েছে চিন। তাদের পালটা দাবি, এই অভিযোগের জন্য ঘটনা সাজিয়েছে আমেরিকা। চিনের দাবি, 🌞তারা সব ধরনের সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে। এবং তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ আমেরিকার মনগড়া।
এদিকে এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়, '২০২১ সালের প্রথম দিকে এই আক্রমণগুলি করা হয়েছিল। এটি বিশ্বজুড়ে আড়াই লাখ সার্ভারকে প্রভআবিত করেছিল।' এই হামলার নেপথ্যে চিনের মিনিস্ট্রি অফ স্টেট সিকিউরিটি আছে বলেও অ♔ভিযোগ করা হয়। এই হামলাগুলিকে অ্যাডভান্সড পারসিস্টেন্ট থ্রেট ৪০ এবং অ্যাডভান্সড পারসিস্টেন্ট থ্রেট ৩১ বলে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
এদিকে এই বিষয়ে মার্কিন সেক্রেটারি অফ স্টেট অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন, 'বিশ্ব জুড়ে অনেক দেশই এই হামলাগুলির জন্যে চিনকে দায়ী করছে। স♐াইবারস্পেসে এই দায়িত্বজ্ঞানহীন, অস্থিতিশীল আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। চিনের মিনিস্ট্রি অফ স্টেট সিকিউরিটি অপরাধীদের আশ্রয় দেয় এবং সরকারের মদলে তারা বিভিন্ন সাইবার অপরাধ সংগঠিত কর🌳ে নিজেদের অর্থনৈতিক লাভের স্বার্থে। এই ঘটনার সঙ্গে চিনা সরকারের তিন এমএসএস আধিকারিক এবং তাঁদের এক কন্ট্যাক্ট হ্যাকর যে যুক্ত, সেই প্রমাণ মার্কিন জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।'
এদিকে এই প্রসঙ্গে চিনা বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিয়ান বলেন, 'আমেরিকা তার বন্ধু রাষ্ট্রগুলিকে এই বিষয়ে শিখিয়েপড়িয়ে দিয়েছে যাতে মিথ্যা কথা বলে সাইবার সুরক্ষা 🐼নিয়ে চিনের নামে কুত্সা রটানো যায়।'