২০১৬ সালে যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমবারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন, তখন তিনি ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের থেকে কম ভোট পেয়েছিলেন। একই ভাবে এবারও কমলা হ্যারিসের থেকে কম ভোট পেলেও নির্বাচনে জিততে পারেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু কীভাবে? (আরও পড়ুন: কানাডার মন্দির থেকে গ্রেফত🎃ার ৩ হিন্দু, প্রতিবাদে সরব ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা: রিপোর্ট)
আরও পড়ুন: 'রিপাবলিকান' আইওয়াতে এগিয়ে কমলা, ৭ 'সুইং স্টেটে' এগিয়ে ট্রাম্প, দাবি সমীক꧙্ষায়
আরও পড়ুন: AQI ১৯০০ পার, লাহোরের বাতাসে 'বিষ'! ভারতকে 'দুষল' পꩲাক🤪িস্তান
ঐতিহাসিক ভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কিছু প্রদেশে একছত্র ভাবে আধিপত্ব বজায় রেখেছে কোনও এক রাজনৈতিক দল। যেমন নিউইয়র্ক, ক্যালিফর্নিয়ার মতো প্রদেশে জিতে আসে ডেমোক্র্যাটরা। আবার টেক্সাস ঐতিহাসিক ভাবে রিপাবলিকানদেরই গড়। এই আবহে 'সুইং স্টেটগুলির'ඣ (নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, অ্যারিজোনা,🌠 নেভাদা, উইসকনসিন, মিশিগান এবং পেনসিলভেনিয়া) ওপর বেশি নজর থাকে নির্বাচনের ফলাফলের জন্যে। কারণ নির্বাচনের মোড় ঘোরাতে পারে সেই সাতটা প্রদেশের ফল। এই আবহে একজন প্রার্থী সার্বিক ভাবে সারা দেশে প্রতিদ্বন্দ্বীর থেকে কম সংখ্যক ভোট পেয়েও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতে যেতে পারেন।
লড়াই আসলে ৯৩ ইলেক্টোরাল কলেজের
এই আবহে দেখা গেলে 'ডেমোক্র্যাট স্টেট' বাবদ কমলা হ্যারিস ২২৬টি ইলেক্টোরাল কলেজ পেতে পারেন বলে প্রায় নিশ্চিত। এবং 'রিপাবলিকান স্টেট' থেকে ২১🌱৯টি ইলেক্টোরাল কলেজ পেতে পারেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বাকি সাত রাজ্যের ৯৩টি ইলেক্টোরাল কলেজের জন্যেই আসল লড়াই। এবার যদি সারা দেশে ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে রিপাবলিকানদের তুলনায় বেশি ভোট পড়ে, কিন্তু এই 'সুইং স্টেট'-এ অল্প ব্যবধানেও ডোনাল্ড ট্রাম্প বাজিমাত করতে পারেন, তাহলে তিনি ফের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে পারেন। আসলে একেক রাজ্যের হাতে একেক স෴ংখ্যক ইলেক্টোরাল কলেজ থাকার ফলেই সার্বিক ভাবে বেশি ভোট না পেয়েও কোনও এক প্রার্থী জয়ী হতে পারেন নির্বাচনে।