শেখ হাসিনার বাংলাদেশ ত্যাগে যেন খুশিই হল আমেরিকা। গতকাল বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বিবৃতি দিতে গিয়ে সেনার অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের ঘোষণাকে স্বাগত জানান মার্কিন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র। এদিকে শোনা যাচ্ছিল ব্রিটেনে রাজনৈতিক আশ্রয়ের দাবি জানাতে পারেন শেখ হাসিনা। তবে সেই ব্রিটেনের বিদেশ সচিব ডেভিড ল্যামি দাবি জানান, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ঘটে যাওয়া বাংলাদেশের হিংসার ঘটনার তদন্ত হওয়া উচিত রাষ্ট্রসংঘের তত্ত্বাবধানে। এদিকে ব্রিটিশ সরকার বাংলাদেশে শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানান। (আরও পড়ুন: মাশরাফির বাড়ি দেখিয়ে দাবি, 'পুড়ছে লিটনের বাড়ি', ভুয়ো খবর নিয়ে 𒉰সতর্ক WB পু෴লিশ)
আরও পড়ুন: 'সেনা সমর্থিত সরকার মানব নাไ', মঙ্গল ভোরে নয়া দাবি বাংলাদেশি ছাত্র আন্💟দোলনকারীদের
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে রামকৃ🔜ষ্ণ মিশন, ইসকন সহ ৯ মন্দিরে হামলা, ২৯ জেলায় আক্রান্ত সংখ্য♉ালঘুরা
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর পদ থেকে পদত্যাগ করে বাংলাদেশ ত্যাগ করার ঘোষণা করেছেন। আমরা সেই রিপোর্ট দেখেছি। আমরা সতর্কতার সাথে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা সব পক্ষকে সহিংসতা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাই। গᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚত কয়েক সপ্তাহে অনেক প্রাণ হারিয়েছে। তবে আমরা ভবিষ্যতের দিনগুলিতে শান্তি ও সংযমের আহ্বান জানাই। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষণাকে স্বাগত জানাই এবং বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী যে কোনোও পরিবর্তনের আহ্বান জানাই। গত কয়েক সপ্তাহে বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, হতাহতের ঘটনা ঘটেছে, সেই সব রিপোর্টে আমরা গভীরভাবে দুঃখিত।'
আরও পড়ুন: হাসিন🎉ার দেশ ত্যাগের দিনেও বাংলাদ💝েশে মৃত ১০৯, নৃশংস তাণ্ডব বিক্ষোভকারীদের
এদিকে ব্রিটিশ বিদেশ সচিব ডেভিড ল্যামি বাংলাদেশ নিয়ে বলেন, 'বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে রাষ্ট্রসংঘের নেতৃত্বে স্বতন্ত্র তদন্ত হওয়া উচিত। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সেখানে যা হয়েছে, তার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়ার প্রয়োজন। বাংলাদেশে গত দুই সপ্তাহে নজিরবিহীন সহিংসতা এবং মর্মান্তিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। সেনাবাহিনী প্রধানের তরফ থেকে এই সময়কে ক্রান্তিকাল ঘো𒐪ষণা করা হয়েছে। সহিংসতা বন্ধ করতে, শান্তি পুনরুদ্ধার করতে, হিংসা কমিয়ে আনতে এবং প্রাণহানি রোধ করতে এখন সব পক্ষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশে একটি শান্তিপূর্ণ 💞ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ করতে চায় ব্রিটেন। ব্রিটেন এবং বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে এবং কমনওয়েলথ মূল্যবোধ রয়েছে।'