সুপ্রিম কোর্টের তরফে নির্বাচন কমিশনকে বলা হয়েছে যে এক🅷টি আবেদন এসেছে যেখানে বলা হচ্ছে সমস্ত বুথে কত ভোট পড়েছে সেটা ৪৮ ঘণ্টার মধ্য়ে জানাতে হবে🍃, সেই সংক্রান্ত ব্যাপারে এবার জবাব দিন।
বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি জেপি পর্দিওয়ালা ও বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চ নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী অমিত শর্মাকে প্রশ্ন করে ওয়েবসাইটে কত ভোট পড𒊎়েছে সেটা জানানোর ক্ষেত্রে সমস্যাটা কী আছে?
প্রধান বিচারপতি প্রশ্ন করেন, মিস্টার শর্মা এগুলি ওয়েবসাইটে দেওয়ার ক্ষেত্রꦬে সমস্যাটা কী আছে। খবর বার অ্যান্ড বেঞ্চ সূত্রে।
কমিশনের যে আইনজীবী ছিলেন তিনি জানান, এটাতে সময় লাগে। আমাদের অনেক ধরনের তথ্য় সংগ্রহ করতে হয়। বিচারপতিদের বেঞ্চ জানিয়েছে, কিন্তু সন্ধ্যার মধ্য়েই তো সমস্ত পোলিং অফিসাররা তথ্য় জমা দেন? সেক্ষেত্রে দিনের শেষে তো রিটার্নিং অফিসারদের হাতে সব তথ্য় থাকে⭕। কমিশনের আইনজীবী বলেন, সঙ্গে সঙ্গে সবটা হয় না।
এরপর প্রধান বিচারপতি বলেন, ঠিকআছে পরের দিন।
এরপর আদালত এক সপ্তাহের মধ্য়ে 🌠কমিশনকে জবাব দিতে বলেছে। এরপর ২৪শে মে মামলার পরবর্তী শুনানি করা হবে বলে জানানো হয়।
এদিকে কত ভোট পড়েছে তা নিয়ে কত কয়েকদিন ধরেই নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এনিয়ে বিরোধীদের তরফে নানা কথা বলা হয়েছে। তার 🦋জল গড়িয়েছে আদালত 🌞পর্যন্ত। তবে এবার এনিয়ে কমিশনের জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট।
এদিকে আবেদনকারীর তরফে বলা হয়েছে, ৩০ এপ্রিল যে তথ্য় প্রকাশ করা হয়েছিল তাতে দেখা গিয়েছে ভোট পড়ার শতাংশ প্রাথমিকভাবে যেটা বলা হয়েছিল তার থেকে কিছুটা বেড়ে গিয়েছে। অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মের তরফে এই আবেদন করা হয়েছিল।
এদিকে এর আগে ইসির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। এনিয়ে কমিশন পালটা জানিয়েছিল, কমিশনের তরফ থেকে বলা হচ্ছে যে ভোট পড়েছে সেটা এদিক ওদিক করা সম্ভব নয় কারণ তার পুরো তথ্য সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর কাছে থাকে। ভোট শেষ হওয়ার পরেই তার কাছে জমা পড়ে যা♎য়। গণনার দিন সেই ১৭সি ফর্♎মের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হয় ভোটের সংখ্য়া। প্রার্থী ও এজেন্টদের সামনে এটা করা হয়।
সেই সঙ্গে কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে নির্বাচন প্রক্রিয়া চলাকালীন সমস্ত রকম রাজনৈতিক দলের মন্তব্যের জবাব দেওয়া থেকে কিছুটা বিরত থাকে কমিশন। তবে কমিশন দেখেছে যে ভোটের 💜মাঝপথে পাবলিক ডোমেনে এমন চিঠি হাজির করা হয়েছে যে এটা সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত। এর মাধ্যমে ভোটদান নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হতে ꦫপারে। এর মাধ্যমে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করানোর ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সব মিলিয়ে ভোটদানকে ঘিরে যাতে ❀কোনও বিভ্রান্তি না ছড়ায় তার জন্য সব ব্যবস্থা করার কথা বলেছে কমিশন। সেই সঙ্গে কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে সমস্ত ধরনের অভিযোগকে নস্যাৎ করা হচ্ছে।