জিএসটি যুক্ত হলে হাসপাতাল এবং ক্লিনিকগুলির ব্যয় বেড়ে যাবে। তাইꩵ এই বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের কাছে আর্জি ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যা🤡সোসিয়েশনের(IMA)।
স্বাস্থ্য পরিষেবা আগে জিএসটি ছাড়ের অন্তর্ভুক্ত ছিল। তবে নয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৮ জুলাইয়ের পর থেকে কর সাপেক্ষ হবে। ৪৭ তম জিএসটি কাউন্সিলের একটি সুপারিশের 🧸রেফারেন্সে বলা হয়েছে-
'ICU বাদে, রোগীপিছু দৈনিক ৫,০০০𓆉 টাকার বেশি রুম ভাড়ার ক্ষেত্রে হাসপাতালকে ৫% শতাংশ হারে কর দিতে হবে(ইনপুট ট্যাক্🎐স ক্রেডিট, ITC ছাড়া)।'
IMA জানিয়ে🗹ছে, এই পরিষেবাটি আগে কর-মুক্ত ছিল। কিন্তু ১৮ জুলাই ২০২২ থেকে তা করের আওতায় আসছে।
'হাসপাতালে রুম ভাড়ায় কর নেওয়া একজন অসুস্থ ব্যক্তির কষ্ট থেকে মুনাফা করার সমান। এটি ভারতীয়দের উপর ব্রিটিশদের আরোপিত 'লবণ কর'-এর থেকে কোনও অংশে কম নয়। এর জন্য আমাদের জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীকেও প্রতিবাদ করতে হয়েছিল,' IMA চিঠিতে বলেছে।
'আমরা🍬, দেশের সমস্ত প্রতিষ্ঠান এবং চিকিত্সকদের সম্মিলিত কণ্ঠস্বর হিসাবে, স্বাস্থ্যসেবা খাতে এই নতুন করের বিষয়ে আমাদের গুরুতর উদ্বেগ এবং আপত্তি প্রকাশ করছি। এই পদক্ষেপে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় অতিরিক্ত খরচ যোগ হবে,' চিঠিতে বলেছে IMA।
'আমরা আপনাকে অবিলম্বে স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবার উপর থেকে সমস্ত জিএসটি প্রত্যাহার করার অনুরোধ জানাই,' লেখা চিঠিতে।
IMA আরও উল্লেখ করেছে যে, স্বাস্থ্যসেবায় ক♔ম সরকারি বিনিয়োগ রয়েছে। সেই কারণে ভারতের ﷽স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ইতিমধ্যেই দুরাবস্থায় রয়েছে। আম জনতা বেসরকারি খাতের উপর অত্যন্ত বেশি নির্ভরশীল। আর তার ফলে অনেক খরচ করতে হয় তাঁদের।
সংগঠনের দাবি, জৈবিক বর্জ্যের উপর ১২%-এর মতো তীব্র কর বৃদ্ধি অযৌক্তিক। এটি হাসপাতাল চালনার এবং ক্লিনিকের খরচ আরও বাড়িয়ে দেবে। চিঠিত☂ে যোগ করা হয়েছে যে, এর ফল রোগীদের ফি আরও বেড়ে যাবে।