তাঁর বিয়ে হয়েছিল ২০০৭ সালে। অসমের বাসিন্দাকে বিয়ে করেছিলেন বাংলাদেশের কন্যা। এবার সেই বাংলাদেশের মহিলাই ভারতে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছে সিএএর আওতায়। এই মহিলাকে এই আইনি আবেদনের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করছেন আইনজীবী ধর্মেন্দ্🌺র দে⛎ব। তিনি শিলচরে ‘ফরেনার্স ট্রাইবুনাল’এর প্রাক্তন সদস্য ছিলেন।
ধর্মেন্দ্র দেব বলেন, ওই মহিলা শিলচরে আসেন ২০০৭ সালে। সেই সময় অসুস্থ মাকে নিয়ে তিনি শিলচরে এসেছিলেন ওই মহিলা। তখনই তাঁর বদরপুরের ওই ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হয়। ব্যক্তি ছিলেন অসমের করিমগঞ্জের বদরপুরের বাসিন্দা। পরে তাঁদের বিয়ে হয়। ধর্মেন্দ্র দেব বলেন, ‘তাঁরা প্রেমে পড়েন, বিয়ে করেন এবং তারপর তিনি এখানেই থেকে গিয়েছেন। সিএএর নিয়ম প্রকাশিত হওয়ার পরে, তিনি এটি নিয়ে ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করার সিদ্ধান্ত নেন এবং তাঁরা আমার কাছে আসেন।’ আইনজীবী জানান, ওই মহিলা একজন হিন্দু। আর তিনি এক সন্তানের মা। এর আগে, ২০১৫ সালে এই মহিলাকে বাদ দিয়ে এনআরসির আবেদনও করে পরিবার।সেই সময় মহিলার কাছে ছিল না এনআরসিতে আবেদনের বৈধ নথি। এদিকে, তাঁদের তরফের আইনজীবী বলেন, এই প্রক্রিয়া মোটেও সহজ নয়। অনেকেই জানেন না বহু ধরনের নথি এই প্রক্রিয়ায় লাগে। এই পরিবারটিকে নিয়ে 𓆏তাঁদের আღইনজীবী ধর্মেন্দ্র দেব বলছেন, ‘অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহারের উপযুক্ত নন। তাই আমি সাহায্য করছি।’
( Dꦍhanteras 2024 Tithi: ধনতেরাস ২০২৪ এ কলকাত♓ায় সোনা, রুপো কেনার শুভ সময় কোনটি? রইল তিথি)
এই অসমের মহিলার ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া অনুযায়ী, ভারতীয় নাগরিকত্বের আবেদনকারীকে নথি দেখাতে হবে যে তিনি বাংলাদেশের নাগরিক এবং তিনি ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসের আগে ভারতে প্রবেশ করেন। এছাড়াও অন্তত ২০১৪ সাল থেকে তিনি ভারতে থেকেছেন এখনও পর্যন্ত, সেই নথিও পেশ করতে হবে। আইনজীবী ধর্মেন্দ্র দেব বলছেন, ওই মহিলা ভারতে এসেছিলেন বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা নিয়ে। তাঁর স্বাস্থ্যের প্রেক্ষিতে ছিল এই ভিসা। পরে তিনি বিয়ে করে এদেশেই থেকে গিয়েছেন। তিনি জানান, ওই মহিলা সিএএর জন্য আবেদন করেছিলেন মার্চ মাসে। পরে তিনি ডিলিমিটেশনের জেরে এক বিভ্রান্তির কবলে পড়ে সেই আবেদন তুলে নেন। ধর্মেন্দ্র দেব বলছেন,' বদরপুর করিমগঞ্জের অংশ ছিল কিন্তু সীমানা নির্ধারণের (ডিলিমিটেশন) সময় এর কিඣছু এলাকা কাছাড়ে যোগ করা হয়, যার মধ্যে তাদের বাড়িও ছিল।'