রুতুরাজ গায়কোয়াড়, শ্রেয়স আইয়ার, ইশান কিষাণ, ঋষভ পন্তরা তখন সাজঘরে ফিরে গিয়েছেন। ৮১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে তখন বেশ চাপে ভারত। সেই সময়ে ক্রিজে আসেন দীনেশ👍 কার্তিক। শুরু থেকেই একেবারে বিধ্বংসী মেজাজে ছিলেন। একেবারে আইপিএলের ছন্দে ২৬ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে হাফসেঞ্চুরি করেন ৩৭ বছরের কার্তিক।
১৬ বছর আগে এই প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধেই ২০০৬ সালে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথম বার প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হয়েছিলেন কার্তিক। তার পর থেকে পার হয়ে গিয়েছে এক অধ্যায়। সেই কার্তিক এখনও বি♐ধ্বংসী মেজাজে প্রোটিয়া বোলারদের মাঠের বাইরে পাঠালেন। সেই সঙ্গে করলেন জাতীয় দলের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম অর্ধশতরান। আসলে ১৬ বছরেও রানের খিদে কমেনি ডিকে-র।
আরও পড়ুন: ২৭ বলে ৫৫, ছয়🥂ে ব্যাট করতে𓃲 নেমে ধোনির রেকর্ড ভেঙে নজির গড়লেন কার্তিক
শুক্রবার ২৭ বলে ক﷽ার🌜্তিক ৫৫ করে আউট হয়ে যান। না হলে নিজের আর ভারতের স্কোর আরও একটু ভালো জায়গায় পৌঁছে দিতে পারতেন। যাইহোক দুরন্ত হাফসেঞ্চুরি করার পর ইনিংসের বিরতিতে কার্তিক বলেন, ‘প্রথম টি-টোয়েন্টির কথা মনে করলে, নিজেকে বুড়ো মনে হয় (হেসে ফেলেন কার্তিক)। আমি বিভিন্ন জেনারেশনের সঙ্গে খেলেছি। আমার সঙ্গে খেলা ২১-২২ জন অবসর নিয়ে নিয়েছে। আমি এখনও খেলা চালিয়ে যাচ্ছি। এটাই ভালো বিষয়।’
ভারতের হয়ে এ দিন সর্বোচ্চ রান করেন কার্তিকই। ২৬ বলে তিনি হাফসেঞ্চুরি করেন। তাও ছক্কা হাঁকিয়ে। পরের বলে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন। তবে তাঁর ৫৫ রানের সৌজন্যেই ভারতের ইনিং♛স পৌঁছয় ৬ উইকেটে ১৬৯ রানে। কার্তিক ছাড়া হার্দিক পাণ্ডিয়া করেন ৩১ বলে ৪৬ রান। ২৭ করেছিলেন ইশান কিষাণ। ১৭ করেন ঋষভ পন্ত। বাকিরা কেউ দুই অঙ্কের গণ্ডিই টপকাননি।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।