স্রোতে গা ভাসাতে পছন্দ করেন সไবাই। হুল্লোড়ে মেতে উঠতে কে না চান!💦 বিশেষ করে বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে টানটান নক-আউট ম্যাচ জিতলে উচ্ছ্বাসে ভেসে যাবেন সব ফুটবলারই। তবে লিওনেল মেসি কেন আলাদা, বোঝা গেল আরও একবার।
নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপের নাটকীয় কোয়ার্টার ফাইনাল জিতে আর্জেন্তিনার বাকি সব ফুটবলাররা যেখানে উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন, মেসি কুর্নিশ জানা🦄তে ছুটে যান ম্যাচের আসল নায়ককে।
আর্জেন্তিনা বনাম নেদারল্যান্ডস কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ নির্ধারিত সময়ে ২-২ গোলের সমতায় দাঁড়িয়ে যায়। অতিরিক্ত সময়েও কোনও দল অধিপত্য কায়েম করতে পারেনি। ফলে ফলাফল নির্ধারণের জন্য ম্যাচ গড়ায় পেনাল্টি শুট-আউটে। যেখানে ৪-৩ গো♒লে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয় আর্জেন্তিনা।
পেনাল্টি শুট-আউটে ২টি গোল সেভ করেন আর্জেন্তিনার গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। অন্যদিকে আর্জেন্তিনার হয়ে একেবারে শেষে জয়সূচক গোল করেন লাউতারো মার্টিনেজ। স্বাভাবিকভাবেই গোল করে ম্যাচ জেতানো লাউতারোর দিকে ছুটে যান আর্জেন্তিনার সব ফুটবলার। তাঁকে ঘಌিরেই শুরু হয়ে যায় আর্জেন্তিনার সেলিব্রেশন, যা পরে ডাচ ফুটবলারদের সঙ্গে হাতাহাতির রূপ নেয়।
মেসি অবশ্য স্রোতের বিপরীতে হাঁটেন। তিনি একা দৌড়ে যান মাঠের অপর প্রান্তে নিজেদের গোলকিপার এমিলিয়ানোর দিকে, যিনি জোড়া গোল সেভ করে আর্জেন্꧂তিনার জয়ের মঞ্চ তৈরি করেন। জয়ের পরে এমিলিয়ানো একা মুখ গুঁজে মাঠ শুয়ে পড়েন। সম্ভবত জয়ের আনন্দে জল এসে যায় তাঁর চোখে। মেসি দৌড়ে আসেন তাঁর দিকে এবং অভিনন্দন𝓡 জানান সবার আগে।
পরে গ্যালারির সমর্থকদের কৃতজ্ঞতা জানান মেসি। শেষে﷽ সতীর্থদের সঙ্গে যোগ দেন সেলিব্রেশনে। স্বাভাবিকভাবেই মেসির এমন ব্যতিক্রমী আচরণের ভিডিয়ো ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।