ম্যান অফ দ্য ম্যাচ ꩵহয়ে পরের টেস্টে বাদ কুলদীপ যাদব। চলতি বাংলাদেশ সফরে এখনও পর্যন্ত এটিই টিম ইন্ডিয়ার সব থেকে অবাক করা সিদ্ধান্ত সন্দেহ নেই। তবে এমন ছবি ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন নয়। বরং বাংলাদেশ স🤪ফরেই এমনটা আগেও দেখা গিয়েছে।
২০১০ সালের বাংলাদেশ সফরে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট ঠিক একইরকম আচরণ করেছিল অমিত মিশ্রর সঙ্গে। সেবারও চট্টগ্রাম টেস্টে দুর্দান্ত খেলার পরে মীরপুর টেস্টে বাদ পড়েছিলেন অমিত। তফাৎ হল এই যে, এবার কুলদীপের হাতে ম্যাচের সেরার পুরস্কার ওঠে♋। সেবার চট্টগ্রামে অমিত মিশ্রর ম্যাচ জেতানো পারফর্ম্যান্স সত্ত্বেও সেঞ্চুরি করে ম্যাচের সের♍ার পুরস্কার জেতেন সচিন তেন্ডুলকর।
কুলদীপ এবার চট্টগ্রাম টেস্টে ব্যাট হাতে ৪০ রানের কার্যকরী﷽ ইনিংস খেলার পাশাপাশি প্রথম ইনিংসে ৫টি ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৩টি উইকেট নেন। অমিত মিশ্র ২০১০ সালের চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১৪ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ রান করেন। সঙ্গে প্রথম ইনিংসে ৩টি ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৪টি উইকেট নেন তিনি। অর্থাৎ, ম্যাচের দুই ইনিংস মিলিয়ে ৬৪ রান ও ৭টি উইকেট সংগ্রহ করেন মিশ্র। অথচ মীরপুরের দ্বিতীয় টেস্টে তাঁর বদলে দলে ঢোকেন প্রজ্ঞান ওঝা। এবার কুলদীপকে বসিয়ে জয়দেব উনাদকাটকে মাঠে নামায় ভারত।
ভারত বনাম বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনের খেলার লাইভ আপডেটে চোখ রাখতেꩲ ক্লিক করুন
যদিও ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের কুলদীপকে বসিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে কোনওভাবেই মেনে নিতে পারছেন না সুনীল গাভাসকর। সোনি স্পোর্টসের বিশেষজ্ঞের চেয়ারে বসে সানি স্পষ্ট জানান যে, আগের টেস্টের ম্যান অফ দ্য ম্যাচকে বসিয়ে দিচ্ছে কোনও দল, এমনটা ভাবাই তাঁর পক্ষে সম🃏্ভব নয়।
গাভাসকর বলেন, ‘অবিশ্বাস্য। আমি আরও কড়া শব্দ ব্যবহার করতে পারতাম। তবে শুধু অবিশ্🏅বাস্য বলেই থামছি💫। আগের ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারকে বসিয়ে দেওয়া মেনে নেওয়া যায় না। পিচ নিয়ে ক্যাপ্টেন ধাঁধায় রয়েছে শুনলাম। পিচ যেমনই হোক, আগের টেস্টের ম্যান অফ দ্য ম্যাচকে অবশ্যই খলানো উচিত। তুমি আরও ২ জন স্পিনার খেলাচ্ছ। তাদের মধ্য থেকে কাউকে বসাতে পারতে। যে ২০টি উইকেটের মধ্যে ৮টি উইকেট নিয়েছে, তাকে বাদ দেওয়া যুক্তিহীন।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।