নিশ্ছিদ্র করা যায়নি আইপিএলের বায়ো-সিকিওর বাবল। জৈব-বলয়ের ফাঁক দিয়ে করোনা সংক♋্রমণ আইপিএলের অন্দমহলে ঢুকে পড়তেই বিপত্তি দেখা দেয়। যার মাশুলও দিতে হয় বিসিসিআইকে। বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার ও ℱসাপোর্ট স্টাফ করোনা আক্রান্ত হওয়ায় মাঝপথেই স্থগিত করে দিতে টুর্নামেন্ট। এই অবস্থায় দেখে নেওয়া যাক ঠিক কী কী কারণে ভেঙে পড়ে আইপিএলের বায়ো-বাবল।
১. অপরিকল্পিতভাবে হোটেল বুক করা হয়েছিল বলে আঙুল উঠছে। প্রথমত বেশ কয়েকটা হোটেল স্টেডিয়াম থেকে অনেকটা দূরে অবস্থিত ছিল। একটি ফ্র্যাঞ্চাইꦏজি এমন একটি হোটেলে দলকে রাখে, যেটা একটি ✱মলের মধ্যে অবস্থিতি। সুতরাং, সেখানে বহু মানুষের আনাগোনা ছিল। অন্য একটি ফ্র্যাঞ্চাইজি হোটেল ছাড়ার ১২দিন পরে পুনরায় সেখানে ফিরে আসে আগে থেকে বুক না করিয়েই।
২. ম্যাচের জন্য তো বটেই, এমনকি অনুশীলনের আগেও মাঠকর্মীদের প্রয়োজন পড়ে পিচে জল দিতে, রোল করতে, নেট ও সাইটস্ক্রিনের ব্যবস্থ🌼া করতে। তবে মাঠকর্মীদের একই বায়ো-বাবলে রাখার ব্যবস্থা করা হয়নি। মুম্বই, দিল্লি ও চেন্নাইয়ের বেশ কয়েকজন মাঠকর্মী করোনা আক্রান্ত হন।
৩. আমিরশাহিতে একাধিক মাঠে খেলা হলেও স্টেডিয়ামগুলি ছিল কাছাকাছি। ভারতে সেটা সম্ভব হয়নি। একটি শহরে আইপিএল আয়োজন বা আমিরশাহিতেই পুনরায় আইপিএল আয়োজনের প্রস্তাব উঠলেও তা শুরুতেই খারিজ হয়ꦆে যায়। এক শহর থেকে উড়ানপথে অন্য শহরে যাওয়ার মাঝে বায়ো-বাবল ভাঙার সম্ভাবনা থেকেই যায়।
৩. তাছাড়া গতবারের মতো কেন্দ্রীয় বায়ো-বাবল এবার তৈরি করা যায়নি। ক্রিকেটারদের জন্য, ম্যাচ অফ☂িসিয়ালদের জন্য, ব্রডকাস্টারদের জন্য প্রভৃতি আলাদা আলাদা বাবল তৈরি করা হলেও প্রত্যেকটি বাবলের মধ্যে সমন্বয় ছিল না।
৪. জিপিএস সিস্টেম ꩵযথাযথ কাজ করেনি। ফলে ব෴ায়ে-বাবলের মধ্যে থাকা প্রত্যেকের গতিবিধিতে নজরদারি সম্ভব হয়নি।
৫. টুর্꧙নামেন্ট স্থগিত হওয়ার আগের সপ্তাহ পর্যন্ত বাইরে থেকে খাবার নিয়ে আসার অনুমতি ছিল। ফুড ডেলিভারির উপর ন✨িয়ন্ত্রণ ছিল না।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।