রঞ্জি সেমিফাইনালের পঞ্চম ও শেষ দিনের লাইভ ব্লগে আপনাদের স্বাগত। চতুর্থ দিনের শেষে বাংলার স্কোর ছিল ৯৬-৪। মাঠ ভিজে থাকায় খেলা শুরু হতে বিলম্ব হয়েছিল। অভিমন্যু ঈশ্বরন ছাড়া কেউই তেমন প্রত𒁃িরোধ গড়ে তুলতে পারেননি। শাহবাজ অপরাজিত থাকলেও ছন্দে ছিলেন না। বড় রানের ব্যবধানে শেষ বিচারে হার হল বাংলার। শেষদিনের খেলা ওকেমন ভাবে গড়াল, একনজরে পড়ে নিন আমাদের ব্লগে।
শেষ বিচারে
বাংলার ব্যাটিং নিয়ে চিন্তা রইল। শুধু এই ম্যাচ নয়, পুরো টুর্নামেন্টেই নানান সময় বাংলার ব্যাটিং ভুগিয়েছে। সেমিফাইনালে সেটি বেশি করে প্রকট হয়ে গেল। অধিনায়ক ঈশ্বরনকে আরো পরিণত হতে হবে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে তাঁর বোলিং রিপ্লেসমেন্ট নিয়ে অনেক প্রশ্ন উঠেছে মনে। খুব নির্দিষ্ট প্ল্যান নিয়ে তিনি অধিনায়কত্ব করেছেন বলে মনে হয়েছে। সেভাবে নিজেকে বদলাননি পরিস্থিতি অনুযায়ী। অন্যদিকে অলরাউন্ডার সায়ন মন্ডল একেবা✃রেই দাগ কাটতে পারেননি। সেটা চিন্তায় রাখবে বাংলাকে। সবমিলিয়ে প্রতিভার অভাব নেই বাংলা দলে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঝালাই করে নিলেই এই দলই তাবড় তাবড় টিমকে বেগ দিতে পারবে। তবে ৩২ বছরের রঞ্জ♋ি জয়ের যে প্রতীক্ষা, সেটা আরো এক বছর বেড়ে গেল। এবার শেষ ধাপের আগের ধাপেই শেষ হল বাংলার যাত্রা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
মধ💜্যপ্রদেশ প্রথম ইনিংসে- ৩৪১ হিমাংশু মন্ত্রী (১৬৫) অক্ষত রঘুবংশী (৬৩) মুকেশ কুমার (৬৬-৪) শাহবাজ আহমেদ (৮১-৩) বাংলা প্রথম ইনিংস- ২৭৩ শাহবাজ আহমেদ (১১৬) মনোজ তেওয়ারি (১০২) পুনীত দুবে (৪৮-৩) কুমার কার্তিকেয় (৬১-৩) মধ্যপ্রদেশ দ্বিতীয় ইনিংস- ২৮১ আদিত্য শ্রীবাস্তব (৮২) রজত পতিদার (৭৯) শাহবাজ আহমেদ (৭৯-৫) প্রদীপ্ত প্রামাণিক (৬৫-৪) বাংলা দ্বিতীয় ইনিংস- ১৭৫ &nꦉbsp; অভিমন্যু ঈশ্বরন (৭৮) শাহবাজ আহমেদ (২২) কুমার কার্তিকেয় (৬৭-৫) গৌরব যাদব (১৯-৩) প্রথম ইনিংসে অসাধারণ খেলে প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হলেন হিমাংশু মন্ত্রী।
এদিন মাত্র ১৭০ বলেই শেষ খেলা
বৃষ্টির জন্য আজ দেরি করে খেলা শুরু হয়। কিন্তু প্রথমেই অনুষ্টুপ মজুমদারকে আউট করে বাংলাকে জোর ধাক্কা দেন গৌ🏅রব যাদব। লাঞ্চ🎶 অবধি আর কোনও উইকেট পড়েনি। আশা ছিল যে টি অবধি এরকম চললে হয়তো জমে যাবে শেষ সেশনের খেলা। তাতে অবশ্য গুড়ে বালি। অভিমন্যু ঈশ্বরনের উইকেটটি তুলে নিয়ে বাংলাকে চূড়ান্ত ধাক্কা দেন কার্তিকেয়। বাকিটা ছিল নিছকই ফর্মালিটি। ১৩৫-৫ থেকে বাংলা অল আউট হয়ে যায় ১৭৫ রানে, মাত্র ১২ ওভারে। সবমিলিয়ে পঞ্চম দিনে বাংলার থেকে যে লড়াই আশা ছিল সেটা দেখা গেল না। অভিমন্যু ছাড়া বলার মতো কেউ ব্যাট করেননি। মাত্র চার বোলার বল করিয়েই বাংলাকে অল আউট করল মধ্যপ্রদেশ। পাঁচটি উইকেট নেন কার্তিকেয়, দুটি সারাংশ ও তিনটি গৌরব।
অল-আউট বাংলা
মাত্ไর চার রান করেই গৌরব যাদবের বলে বোল্ড আউট হলেন মুকেশ। এর সঙ্গে সঙ্গেই ম্যাচের যবনিকা পতন। ১৭৫ রানে অল আউট হল বাংলা দল। অভিমন্যু ঈশ্বরনের আউটের পরেই রেজাল্ট নিশ্চিত ছিল কিন্তু প্রথম ইনিংসের মতো এই ইনিংসেও টেলএন্ডাররা কোনও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেন না। প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ন শাহবাজ আহমেদ ২২ রানে অপরাজিত থাকলেন। কিন্তু অপর দিকে কেউ দাঁড়াতে পারলেন না। বাংলার জন্য টপস্কোর ক্যাপ্টেন অভিমন্যুর। তিনি করেন ৭৮। অন্যদিকে ৬৭ রানে পাঁচ উইকেট নিয়ে বাংলা দলের মেরুদণ্ড ভাঙেন কুমার কার্তিকেয়। সবমিলিয়ে এবারের মতো বাংলার রঞ্জিযাত্রা শেষ হল সেমিফাইনালে ১৭৪ রানে হেরে।
আউট আকাশদীপ
১১ বলে ২০ করে সাবস্টিটিউট সাহানির হাতে ক্যাচ দি🐽য়ে আউট হলেন আকাশদীপ। তাঁর দ্বিতীয় উইকেট তুলে নিলেন গোরব যাদব। তিনটি ছক্কা মেরে দর্শকদের কিছুটা মনোরঞ্জন করলেন আকাশ। বাংলার হার যদিও রুখতে পারলেন না তিনি। বাংলা-১৭১-৯
পিচ কি খুব কঠিন?
যা মনে হচ্ছে বাংলা খুব বড় রানে এই ম্যাচে হারবে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠবে হারের নেপথ্যে পিচের কতটা অবদান। চতুর্থ ইনিংসে ব্যাটিং করতে হল বলেই কি এই হার। বাস্তব হল, পিꦿচে এমন কোনও জুজু নেই যার জন্য বাংলার ব্যাটাররা আউট হয়েছেন। অধিকাংশ সময়ই তারা টেকনিক প্রদর্শন করতে পারনেনি, ঠিক করে নিজেদের অ্যাপ্লাই করতে পারেননি। বিগ ইনিংস টেম্পারেমেন্ট যেটা, সেটা তাদের মধ্যে দেখা যায়নি। ফলে হারের সম্মুখীন হয়েছে বাংলা। কোচ অরুণ লালকে এই বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হবে, কারণ মূলত বোলিংয়ের ওপরে ভর করেই সেমিফাইনালে গিয়েছিল দল। ব্যাটিং কিন্তু মাঝে মাঝেই ভুগিয়েছে।
ফের জোড়া ধাক্কা
অল্প সময়ের মধ্যে আউট হয়ে গেলেন সায়ন মন্ডল ও প্রদীপ্ত প্রামাণিক। বাংলার হার এখন কার্যত সময়ের অপেক্ষা। মাত্র এক করে সারাংশ জৈনের বলে এলবি হয়ে আউট হলেন সায়ন মন্ডল। ব্যাটে ও বলে অত্যন্ত খারাপ গেল এই ম্যাচ সায়নের। তারপর এসে বেশিক্ষণ টিকতে পারলেন না প্রদীপ্ত। আদিত্যকে ক্যাচ দিয়ে পাঁচ রানেই আউট তিনি, সঙ্গে সঙ্গে পাঁচ উইকেট হয়ে গেল কুমার কার্তিকেয়র। অন্যদিকে একা লড়ছেন শাহবাজ, তাঁর সঙ্গে ধুমধাড়াক্কা ব্যাꦉট চালাচ্ছেন আকাশদীপ। হার এখন সময়ের অপেক্ষা। ৬৩ ওভার শেষে বাংলা ১৭০-৮
আউট!
যেই উইকেটের প্রতীক্ষায় ছিল মধ্যপ্রদেশ। ৭৮ রানের মাথায় বোল্ড আউট হয়ে সাজঘরে ফিরলেন অভিমন্যু ঈশ্বরন, বোলার সেই কুমার কার্তিকেয়। এই নিয়ে ইনিংসের চতুর্থ উꦰইকেট নিলেন তিনি। ১৩৭ রানে ৬ উইকেট পড়ে গেল বাংলার। জয় তো দূরের কথা, এই ম্যাচে সরাসরি হারবে বাংলা, এই সম্ভাবনাই এখন প্রবল। মূলত ব্যাটিং বিপর্যয়ের জন্যই হারের মুখোমুখি বাংলা। শাহবাজ আহমেদের সঙ্গে এখন ক্রিজে সায়ন মন্ডল।
লাঞ্চের পরে ফের খেলা শুরু
লাঞ্চের পর আবার খেলা শুরু হয়েছে। একদিকে পেস করছেন অনুভব আগরওয়াল অন্যদিকে স্পিন কার্তিকেয়র। ব্যাটিংয়ের গতিতে বিশে꧋ষ হেরফের দেখা যাচ্ছে না। সিঙ্গলেই কাজ চালাচ্ছেন বাংলার দুই তারকা।
অনবদ্য কার্তিকেয়
গতকাল তিন উইকেট নিয়ে বাংলাকে ব্যাকফুটে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন কার্তিকেয়। আজ 𓄧হয়তো কোনও উইকেট পাননি এখনও, কিন্তু ২৫ 𓆉ওভারে মাত্র ৪৪ রান দিয়ে বাংলার ওপর চাপ সৃষ্টি করে রেখেছেন তিনি। অন্যদিকে মাত্র চার ওভার বল করেই অনুষ্টুপের মূল্যবান উইকেট তুলে নিলেন গৌরব যাদব। মধ্যপ্রদেশের বোলাররা হয়তো বাংলার বোলারদের মতো নাম করা নয়, আইপিএলে খেলেন না, কিন্তু কাজের কাজটি করে যাচ্ছেন দারুণ ভাবে। কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতকে এর জন্য বাহবা দিতেই হবে।
৫০ ওভার শেষে ১২৮-৫
কিছুটা সাবধানী ভাবে খেলছেন বাংলার দুই ক্রিকে💯টার। এখনও ২২২ রান দরকার বাংলার, লাঞ্চটাইম শুরু হয়েছে। সারাংশ জৈন ও কুমার কার্তিকেয়র বোলিংয়ে মূলত সিঙ্গল নিয়ে চালাচ্ছেন শাহবাজ ও ঈশ্বরন। দিনে এখনও ৭০ ওভার বল করতে হবে মধ্যপ্রদেশকে। তবে পুরো কোটা হবে কিনা, সেই নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। ঈশ্বরন নট আউট ৭৪ রানে ১৪৫ বল খেলে। অন্যদিকে শাহবাজ ৩৬ বলে অপরাজিত ৯। লাঞ্চের পর নিশ্চিত ভাবেই রানের গতি বাড়ানোর ওপর জোর দিতে হবে বাংলাকে। পরের সেশনে অন্তত একশো রান চাই বাংলার খেলায় টিকে থাকার জন্য।
স্ট্রাইক রোটেট করে ব্যাটিং
৪৫ ওভার শেষে বাং♑লা ১১৬-৫ । শুরুতেই ধাক্কা খাওয়ার পর কি♕ছুটা সাবধানী দুই ব্যাটার, তবে রান রেটেরও চিন্তা আছে। তাই আপাতত গৌরব ও কার্তিকেয়র বিরুদ্ধে স্ট্রাইক রোটেট করে ব্যাটিং করছেন ঈশ্বরন (৬৭) ও শাহবাজ (৪)।
একদিকে পেস, অন্যদিকে স্পিন
গোরব ও কার্তিকেয়কে দিয়ে বোলিং শুরু করেছেন মধ্যপ্রদেশের অধিনায়ক আদিত্য। বেশ চাপে রেখেছেন তাঁরা বাংলার ব্যাটারদের। শুধু টিকে থাকলে হবে না, ধারাবাহিক ভাবে রানও করতে হবে শাহবাজ ও ঈশ্বরনকে। এই মু🦄হূর্তে প্রায় বিনা অক্সিজেনে এভারেস্টে ওঠার মতো শক্ত বাংলার পথ। তবুও মিরাক্যাল তো হতেই পারে, সেই আশাই থাকবে বাংলার ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে।
আউট অনুষ্টুপ
শ♔ুরুতেই পেস আনলেন মধ্যপ্রদেশের ক্যাপ্টেন ও সঙ্গে সঙ্গে মিলল সাফল্য। গৌরব যাদবের বলে অফ স্টাম্পের বাইরে লুজ শট অনুষ্টুপের। উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দিয়ে মাত্র আট রানে ফিরলেন তিনি। ঠিক যেটা চায়ন🐻ি বাংলা, সেটাই হল। সবকিছু মধ্যপ্রদেশের পক্ষে যাচ্ছে, ক্রমশ কঠিন হচ্ছে বাংলার রাস্তা। ৩৮ ওভারে বাংলা ৯৭-৫
অবশেষে শুরু হল খেলা
প্রায় ৭৫ মিনিট দেরি করে খেলা শুরু হল। অর্থাৎ প্রায় কুড়ি ওভার নষ্ট। যদিও নির্ধারিত সময়ের পরেও খেলা চাল🎃িয়ে যাওয়া সম্ভব কিন্তু পুরোটা মেকআপ হবে বলে মনে হয় না। অর্থাৎ কিছুটা হলেও এবার রান রেটের সঙ্গেও লড়াই বাংলার কারণ অবশিষ্ট ওভারের মধ্যেই ৩৫০-র টার্গেটে পৌঁছতে হবে।
ভেজা মাঠে খেলা শুরু হতে দেরি
গত রাতে বৃষ্টি হওয়ায় ম্যাচ শুরু হতে দেরি হবে। এটা নিশ্চিত ভাবেই বাংলার অনুকুলে নয় কারণ রান তাড়া করে ৩৫০ করতে হবে ত🔯াদের। মধ্যপ্রদেশের প্রথম ইনি🐻ংসের লিড আছে, তাই তারা এমনিতেই ফাইনালে উঠে যাবে খেলা অসমাপ্ত থাকলে।
কার্তিকেয় কাঁটা
ম্যাচে এখনও পর্যন্ত ছয়টি উইকেট নিয়েছেন কুমার কার্তিকেয়। টাইট লেংথে বোলিং করছেন, উইকেট টু উইকেট। ব্যাটারকে বাধ্য করছেন শট খেলতে। অসমান পিচে স্বভাবতই ফলস স্ট্রোক খেলার সুযোগ বেড়ে যাচ্ছে। এখনও পর্যন্ত মধ্যপ্রদেশের 🦩ফিল্ডিং বেশ ভালো হয়েছে। সবমিলিয়ে আজ মধ্যপ্রদেশকে ফাইনালে উঠতে গেলে কুমার কার্তিকেয়কে বড় ভূমিকা পালন করতে ওহবে।
লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ
বাংলা দলে অলরাউন্ডারের সংখ্যা বেশি। শাহবাজ প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি ও দ্বিতীয় ইনিংসে পাঁচ উইকেট নিলেন। নিশ্চিত ভাবেই তাঁর থেকে প্রত্যাশা থাকবে। অন্যদিকে সায়ন মন্ডল এখনও পুরো ম্যাচে তেমন কিছু করে ওঠেননি। তিনিও মরিয়া হবেন ব্যাটে ভালো অবদান করার। তবে বাংলাকে যদি জিততে, অনুষ্টুপ🍃 ও ঈশ্বরনের মধ্যে কেউ একজনকে বড় রানের ইনিংস খেলতেই হবে।
প্রথম একঘণ্টা খুব গুরুত্বপূর্ণ
বাংলার কাছে হিসেবটা খুব সোজা। ২৫৪ রান করতে হবে, হাতে আছে ৯০ ওভার ও ছয়টি উইকেট। তিন রানের কম করতে হবে প্রতি ওভারে, তাই সেটা নিয়ে খুব বেশি মাথাব্যথা থাকবে না ঈশ্বরনদের। মূলত উইকেট রক্ষা করে রান করাটাই হবে প্রধান চ্যালেঞ্জ। 🃏প্রথম একঘণ্টা যদি কোনও উইকেট না পড়ে, তাহলে মধ্যপ্রদেশের ওপরও চাপ পড়বে। তারা খুব অ্যাটাকিং ফিল্ড দিতে পারবে না। তাই শুরুটা ভালো হওয়া খুব প্রয়োজনীয়। আমরা দেখেছি যে দুই ইনিংসেই বাংলার শুরুটা ভালো হয়নি। কুমার কার্তিকেয়র বলে আউট হয়েছেন অভিষেক রমন। অন্যরাও খুব বেশিক্ষণ স্থায়ী হননি। পঞ্চম দিনের ট্র্যাকে কতটা পড়ে ঘোরে, সেটাও দেখার।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।