ফায়ার অ্যান্ড আইস ট্রিটমেন্ট বোধহয় একেই বলে। উত্তরপ্রদেশের বিরুদ্ধে রঞ্জি সেমিফাইনালের দ্বিতীয় ইনিংসে মুম্বইয়ের দুই ওপেনার পৃথ্বী শ ও যশস্বী জসওয়াল যে রকম ব্যাট করেন, তা বর্ণনা করার জন্য যথাযথ বিশেষণ খুঁজে পাওয়া🦹 মুশকিল।
দুই ওপেনারের একজন ঝড়ে🎃র গতিতে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ♍্চুরি পূর্ণ করেন। অপরজন বল খেলার হাফ-সেঞ্চুরি করেও খাতা খুলতে পারেননি।
একপ্রান্ত দিয়ে পৃথ্বী 🐼শ আগ্রাসী ব্যাটিং করেন। তিনি ৫৬ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। শেষমেশ ১২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৭১ বলে ৬৪ রান করে আউট হন পৃথ্বী। দলগত ৬৬ রানের মাথায় যথন আউট হন পৃথ্বী, তখনও খাতা খোলেননি তাঁর ওপেনিং পার্টনার যশস্বী। ২টি রান আসে অতিরিক্ত হিসেবে।
বাংলা বনাম মধ্যপ্রদেশ রঞ্জি🍷 ট্রফির সেমিফাইনালের লাইভ আপডেটে চোখ রাখতে ক্লিক করুඣন
তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে আরমান জাফর প্রথম বলেই চার মেরে খাতা খোলেন। তবে কোনও হেলদোল ছিল না প্রথম ⭕ইনিংসে সেঞ্চুরি করা জসওয়ালের মধ্যে। যশস্বী ৫০টি বল খেলার পরে সাজঘরে তাঁর সতীর্থরা মজার ছলেই করতালি দিয়ে অভিনন্দন জানান যশ্বীকে।
শেষমেশ ৫৪তম বলে বাউন্ডারি মেরে খাতা খোলেন যশস্💦বী। তখনও মুম্বইয়ের সাজঘরে ছিল রীতিমতো উৎসবের মেজাজ। সতীর্থদ🅰ের উচ্ছ্বাসে ইন্ধন জোগান যশস্বী। খাতা খোলার পরে তিনি সাজঘরের দিকে ব্যাট উঁচিয়ে সতীর্থদের অভিবাদন স্বীকার করেন।
যশস্বী এক্ষেত্রে চেতেশ্বর পূজারার নজির ছুঁয়ে ফেলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট ম্যাচে পূজারা ৫৪ বলে খাতা খুলেছিলেন। যদিও অল্পের জন্য জসওয়াল রাজেশ চৌহানের রেকর্ড ছুঁতে পারেননি। রাজেশ ১৯৯৪ সালে♚ শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ৫৭ বল খেলে প্রথম রান সংগ্রহ করেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।