কিছুদিন আগেও ছবিটা ছিল অ෴ন্যরক⛎ম। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ভারতীয় দলের ভবিষ্যৎ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছিল বেঙ্কটেশ আইয়ারকে। পেসার অল-রাউন্ডার হিসেবে হার্দিক পান্ডিয়াকে কড়া টক্কর দিতে চলেছেন, এমনটাই মনে করা হচ্ছিল কেকেআর তারকাকে নিয়ে।
অথচ এই মুহূর্তে টি-২০ বিশ্বকাপের আবহে ভারতীয় দলের ত্রিসীমানায় নেই বেꦰঙ্কটেশ। তাঁর নাম একবারের জন্যও আলোচিত হচ্ছে না জাতীয় দলের আঙিনায়। একঝাঁক উঠতি ক্রিকেটারদের ভিড়ে ঢাকা পড়ে যাওয়ার উপক্রম আইয়ারের।
এই অবস্থায় নিজের উপস্থিতি জাহির করার মঞ্চ হিসেবে আইয়ার বেছে নেন সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিকে। প্রথম ম্যাচেই ব্যাটে-বলে এমন পারফর্ꦑম্যান্স উপহার দেন মধ্যপ্রদেশের তারকা অল-রাউন্ডার, যা জাতীয় নির্বাচকদের মনে প্রভাব ফেলতে বাধ্য।
রাজকোটে এলিট গ্রপ-এ'র ম্যাচে রাজস্থানের বিরুদ্ধে মাঠে নামে মধ্যপ্রদেশ। বেঙ্কটেশ আইয়ার ব্যাটে-বলে অসাধারণ পারফর্ম্যান্স মেলে ধরে কার্যত একার হাতে ম্যাচ জেতান মধ্যপ্রদেশকে। প্রথমে ব্যাট হাতে ৬২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি। ৩১ বলের আগ্রাসী ইনিংসে তিনি ৫টি চার ও ৪টি ছক্কা মারেন। পরে বল হাতে ৪ ওভারে মাত্র ২০ রানের বিনিময়ে এক🌠াই তুলে নেন ৬টি উইকেট।
উল্লেখযোগ্য ব🥃িষয় হল, মধ্যপ্রদেশের হয়ে টি-২০ ক্রিকেটে এর আগে কেউ এক ইনিংসে ৬টি উইকেট নিতে পারেননি। সেদিক থেকে রাজ্যদলের হয়ে বল হাতে সর্বকালীন রেকর্ড গড়েন বেঙ্কটেশ। এর আগে ২০১০ সালে বিদর্ভের বিরুদ্ধে জলজ সাক্সেনা ১৬ রানে ৫ উইকেট ন🙈িয়েছিলেন। পরে ২০২১ সালে বিদর্ভের বিরুদ্ধেই আবেশ খান ১৭ রানে ৫টি উইকেট নেন।
আরও পড়ুন:- এশিয়া কাপে হিরো থেকে🧸 জিরো হতেꦇ শুধু বাংলাদেশই পারে, ফিরল লজ্জার ইতিহাস
টস জিতে মধ্যপ্রদেশ শুরুতে ব্যাট করতে নামে। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৩ রান তোলে। বেঙ্কটেশের হাফ-সেঞ্চুরি ছাড়া চঞ🦩্চল রাঠোর ৩৩, কুলদীপ গেহি ৩১ ও শুভম শর্মা ৩২ রান করেন। ২টি করে উইকেট নেন মানব সুথার ও অনিরুদ্ধ সিং। ১টি উইকেট নিয়েছেন অনিকেত চৌধরী। কলমেশ নাগারকোটি ও রাহুল চাহার উইকেট পাননি।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।