প্রকাশিত হয়েছে বেঙ্গালুরুর ধনী পরিবারের তালিকা। এই তালিকায় নারায়ণ মূর্তি এবং সুধা মূর্তি ধনী পরিবারের তালিকায় পঞ্চম স্থান অধিকার করেছেন। কিন্তু ইনফোসিস কোম্পানির প্রতꦏিষ্ঠাতাকেও এই তালিকায় ছাড়িয়ে গেছেন ইনফোসিস কোম্পানির সꦦহ প্রতিষ্ঠাতা সেনাপতি ক্রিস গোপালকৃষ্ণন।
সম্প্রতি হুরুন ইন্ডিয়া রিচ লিস্ট ২০২৪ অনুযায়ী, ইনফোসিস-এর প্রতিষ্ঠাতা নারায়ন মূর্তি ৩৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক। বেঙ্গালুরুর ধনী পরিবারের প্রতিযোগিতায় তꦯিনি পঞ্চম ধনী ব্যক্তি এবং ভারতের ৬৯ তম ধনী ব্যক্তি হিসাবে নিজের জায়গা অর্জন করেছেন।
নারায়ণ মূর্তি পঞ্চম স্থান অধিকার করলেও এই তালিকায় তাঁকে ছাড়িয়ে গেছেন ইনফোসিসের সহ প্রতিষ্ঠাতা সেনাপতি ক্রিস গোপালকৃষ্ণন। গো𒈔পালকৃষ্ণন ৩৮,৫০০ কোটি টাকার মালিক। কোম্পানির সহ প্রতিষ্ঠাতা হওয়া সত্ত্বেও তিনি অর্থের দিক 🍃থেকে এগিয়ে গেছেন প্রতিষ্ঠাতার থেকে।
(আরও পড়ুন: সংস্কারের পথে কালিম্পং-এরꦕ মর্গ্যান হাউস, পুরনো ঐতিহ্য বজায় থাকছে𓆉 কি)
এস গোপালকৃষ্ণন কে?
ইনফোসিসের সহ প্রতিষ্ঠাতাদের একজন হলেন সেনাপতি ক্রিস গোপালকৃষ্ণন। ২০০৭ থেকে ২০১১ সাল পর🔯্যন্ত আইটি জায়ান্টের সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব সামলে ছিলেন তিনি। ২০১১ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইনফোসিসের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব সামলে ছিলেন গোপালকৃষ্ণন𒈔।
৬৯ বছর বয়সী গোপালকৃষ্ণন বর্তমানে অ্যাক্সিলর ভেঞ্চার্স- এর চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ করছেন। এই কোম্পানিটি একটি স্ট্যাটাস অ্যাক্সিলারেটার যেটি গুডহোম, কাগজ এবং এন ক্যাশ-এর মত কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগ করেছে। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি মাদ্রাজ থেকে পদার্থবিদ্যা এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানের স্নাতক উত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন গোপালকৃষ্ণন।
২০১১ সালে দেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মভূষণে ভূষিত হন। মজার কথা হলো, গোপালকৃষ্ণনের স্ত্রীর নামও সুধা। সুধা এবং গোপালকওৃষ্ণন প🎃্রতীক্ষা ট্রাস্ট পরিচালনা করেন যেটি একটি দাতব্য সংস্থা যা মস্তিষ্কের গবেষণা করেন।
(আরও পড়ুন: রান্নাপু🔯জোয় পাতে থাকবে না ইলিশ, মনখারাপ ছড়িয়েছ🀅ে বাঙালির রান্নাঘরে)
প্রসঙ্গত, ১৯৮১ সালে সাত জন প্রতিষ্ঠাতার হাত ধরে ইনফোসিস কোম্পানির উদ্ভব হয়। পরবর্তীকালে পুনে থেকে ব্যাঙ্গালুরুতে চলে আসে এই কোম্পানিটি। ইনফোসিস-এর সাতজন সহ প্রতিষ্ঠাতা হলেন নারায়ন ম🎉ূর্তি, নন্দন নিলেকানি, ক্রিস গোপালকৃষ্ণান, এসডি শিবুলাল, কে দীনেশ এবং এনএস রাঘবন।