ভারত সরকারꦛকে ট্যাক্স দিতে গিয়ে চাপে ইনফোসিস। প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৩২,০০০ কোটি টাকার ট্যাক্স দিতেই হবে কোম্পানিকে। দেশের পণ্য ও পরিষেবা করের নিয়মের সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রেখেই, ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম আইটি পরিষেবা সংস্থার কাছে এই কর চেয়েছে সরকার। তাই ট্যাক্সের চাহিদা কমানোর কোনও পরিকল্পনা করা হয়নি। একটি সরকারি সূত্র রয়টার্স🌳কে জানিয়েছে এমনটাই।
আরও পড়ুন: (Shubhangshu Shuklaচেয়েছিলে༒ন আইএএস হোক ছেলে, এখন যাচ্ছে মহাকাশে, কী বলছেন শুভাংশুর বাবা)
সূত্র অনুসারে, ইনকাম ট্যাক্সের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পরে, এই𒈔 মোটা অঙ্কের টাকা দেওয়ার আগে কিছুটা সময় চেয়ে নিয়েছে। ইনফোসিস ট্যাক্স জমা দেওয়ার জন্য দশ দিন সময় চেয়েছে।
ইনফোসিসের জিএসটি দায়বদ্ধতা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছিল যখন কর্ণাটক সরকার একটি নোটিশ জারি করে দাবি করেছিল যে কোম্পানিটি ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের মার্চ মাসের মধ্যে তার বিদেশী শাখা থেকে🌳 পরিষেবা পেয়েছে, কিন্তু তাদের উপর কর পরিশোধ করেনি। এরপরই জানা গিয়েছে যে জিএসটি ইন্টেলিজেন্স ডিরে🎶ক্টরেট জেনারেল, ২০১৭ সালের জুলাই মাস থেকে ২০২২ সালের মার্চের মধ্যে ৩২,৪০০ কোটি টাকা ফাঁকির জন্য ইনফোসিসকে তদন্ত করছে৷
আরও পড়ুন: (ITR and Tax Refund: ট্যাক্স রি🐈ফান্ডের প্রতিশ্রুতি দিয়ে চল✅ছে প্রতারণা! সতর্কতা জারি করল আয়কর বিভাগ)
ইনফোসিস রিভার্স চার্জ মেকানিজমের অধীনে ট্যাক্স দেয়নি
ডিজিজিআই তার রিপোর্টে বলেছিল - বিদেশী শাখা থেকে পরিষেবা নিলে আইজিএসটি আইনের অধীনে আমদানি করার জন্য জিএসটি দিতে হয়। এর অধীনেই, জুলাই ২০১৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত কোম্পানির ৩২,৪০৩ কোটি টাকার আইজিএসটি বকেয়া রয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে যে অন-সাইট প্রকল൲্পগুলির সঙ্গে সম্পর্কিত কাজগুলি সম্পূর্ণ করার জন্য ইনফোসিস এই বিদেশী শাখাগুলির পরিষেবা নিয়েছে। অথচ রিভার্স চার্জ মেকানিজমের আওতায় এর জন্য কোনও কর পরিশোধ করেনি।
ইনফোসিস যদিও বকেয়া দায়বদ্ধতার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছিল
ইনফোসিস স্টক এক্সচেঞ্জ ফাইলিংয়ে বলেছিল – নিয়ম অনুসারে, এই খরচগুলিতে জিএসটি প্রযোজ্য নয়। ইনফোসিস তাꦰর সমস্ত জিএসটি বকেয়া পরিশোধ করেছে এবং সংস্থাটি এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় এ🦩বং রাজ্যের নিয়মগুলি সম্পূর্ণরূপে মেনে চলেছে। কিন্তু ভারত সরকার তা মানতে নারাজ।
আরও পড়ুন: (কত চাকরি খেতে পারে AI, সং꧒সদে প্রশ্ন🗹ের উত্তরে কী বললেন শ্রমমন্ত্রী)