সামনেই আসছে গুরু নানক জয়ন্তী ২০২৪। আগামী ১৫ নভেম্বর গুরু নানক জয়ন্তী। গুরু নানকের বাণীতে আধ্যꦜাত্মিক যুক্তিবোধ ও অভ্যন্তরীন শান্তির বাণী মিশে থাকে। শিখ ধর্মের প্রবর্তক গুরুনানককে ‘বাবা নানক’ হিসাবেও অভিহিত করা হয়। গুরু নানক ছিলেন দশজন শিখ গুরুর মধ্যে অন্যতম। চিরন্তন সত্যের সন্ধানে তিনি বিভিন্ন সময় নানান প্রান্তে গিয়েছেন, আধ্যাত্মের চর্চা করেছেন। ১৪৬৯ সালের ১৫ এপ্রিল গুরু নানকের জন্ম। তিনি জন্মেছিলেন, পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের নানকানা সাহিবের এক হিন্দু পরিবারে। লাহোরের কাছে অবস্থিত ছিল এই নানকানা সাহিব।
গুরু নানক তাঁর বার্তায় শান্তির বাণী রেখেছেন। পথ দেখিয়েছেন অগণিত মানুষকে। জীব সেবার নানান পথ দেখিয়ে তিনি সমাজ কল্যাণেরও এক অনন্ত মহীরুহ হয়ে ওঠেন। তিনি দিক দিগন্তে গিয়ে ‘ইক ওঙ্কার’ (এক ঈশ্বর) এর প্রচার করেন। তিনি যে পথ দেখিয়েছেন, তাﷺর সমস্তটাই ধরা রয়েছে তাঁর বাণীতে।
( French Army interested in ℱPinaka rocket system: ভারতের পিনাকা রকেট সিস্টেমে আগ্রহী ফরাসী সেনা, চলছে মূল্যায়ন)
গুরু নানকের কিছু অবিস্মরণীয় বাণী:-
১) নানক বඣলেছিলেন,'নিজের কাজ নিজের করো, কারও সাহায্💙য ছাড়াই কাজ করার চেষ্টা করো'।
২) কুসংস্কার মুছে ফেলার উদ্দেশে গুরু নানক বলেন,' কꦓোনও কুসংস্কারকে মনে প্রশ্রয় দিও না। কারণ কুসংস্কার মনের মধ্যে ভয়⛦ তৈরি করে। জীবনকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়।'
৩) যুক্তি দিয়ে ঈশ্বরক❀ে বোঝার বিষয়ে গুরু নানক বলেন,' যুক্তি দিয়ে ♊ঈশ্বরকে ব্যাখ্যা করা যায় না, সারা জীবন ধরে চেষ্টা করলেও কেউ তা পেরে উঠবে না।'