বিজেপি কর্মী রথীবালা আড়ি খুনের পরেই দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠཧেছে নন্দীগ্রাম। জ্বলেছে আগুন। বিক্ষোভ অবরোধের পাশাপাশি ইতিমধ্যে থানায় গিয়ে পুলিশকে ধমক দিয়ে এসেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। তা নিয়ে নন্দীগ্রামে উত্তেজনার পারদ চড়ছিলই।𓆉 তারমধ্যেই নতুন করে উত্তেজনা ছড়াল নন্দীগ্রামে। এবার তৃণমূল কর্মীদের ব্যাপক মারধর করার অভিযোগ উঠল। এই ঘটনায় বিজেপির বিরুদ্ধেই অভিযোগের আঙুল তুলেছে তৃণমূল।
আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে বিজেপির ওপর হামলা, খুন মহিলা কর্মী🍎, প্রতিবাদে আ♍গুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতির বার রাত ১১টা নাগাদ নন্দীগ্রাম ২ নম্বর ব্লকের ভেটুরিয়া গ্রামে একদল দুষ্কৃতী তৃণমূল কর্মীদের উপর হামলা চালায়। তৃণমূল কর্ম🦹ীরা সেই সময় একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। তখন দুষ্কৃতীরা অতর্কিতে তাদের উপর লাঠি দিয়ে হামলা চালায়। তৃণমূলের অভিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚযোগ, বিজেপি দুষ্কৃতীরাই তাদের কর্মীদের উপর হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মী আহত হয়েছেন। মাথা ফেটেছে অনেকের।
তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য, নন্দীগ্রামে পুলিশ মোতায়ন থাকলেও তারা মূল রাস্তায় ঘোরাফেরা করছে। গলির ভিত🎃রে যাচ্ছে না। ফলে গলিতেই হামলা চলছে। এ বিষয়ে কড়া পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। ঘটনায় আহত তৃণমূল কর্মীদের রেয়া পাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। একজনের মাথায় বেশ কয়েকটি সেলাই পড়েছে। যদিও তৃণ🧸মূল কর্মীদের উপর হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি।
পড়ুনঃ ‘মজা দেখাচ্ছি’, BJP কর্মী খুনে নন্দীꦆগ্রাম থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি শুভেন্দুর
অন্যদিকে, সোনাচূড়ায় নিহত বিজেপি কর্মী রথীবালা আড়ির ছেলে সঞ্জয় আড়ির অবস্থা এখনও আশঙ্কাজনক। কলকাতার হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের হামলায় আরও বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মী সেখানে আহত হয়🥃েছিলেন। খবর পেয়ে গতকাল নন্দীগ্রাম সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে আহতদের সঙ্গে দেখা করেছেন শুভেন্দু। এরপরেই তিনি থানায় গিয়ে পুলিশকে ধমক দেন। তাঁর অভিযোগ, নন্দীগ্রাম থানার আইসি খুনিদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। এদিকে, এক্স হ্যান্ডেলে তৃণমূলের তরফে নন্দীগ্রামের একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে দাবি করা হয়েছে, সেখানে ভোটারদের হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে বিজেপি। ভোট দিতে বেরোলে পিটিয়ে গায়ের চামড়া তুলে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।