রাজ্যে ফের সালিশি সভায় নির্যাতনের অভিযোগ। টাকা শোধ করতে না পারায় পরিযায়ী শ্রমౠিক ও তাঁর ৩ ভাইকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগ শ্রমিক সরবরাহকারী এক ঠিকাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। পঞ্চায়েত প্রধানের বাড়ির সামনে এই ঘটনায় তাঁর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেღছে। তবে ঘটনার দায় এড়িয়েছেন প্রধান।
আরও পড়ুন - ‘লোডশেডিংয়ের সঙ্গে ম♍ালদার ঘটনার কোনও সম্পর্ক নেই’, জবাব দিলেন বিদ্যুৎমন্ত্রী
পড়তে থাকুন - মালদার ম✤ানিকচকে গুলি চালিয়েছে পুলিশ, মেনে নিলেন পুলিশ সুপার, বিদ্যুৎ চেয়ে বুলেট!
ঘটনা মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর ২ ব্লকের মালিওর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের হরকাবাথান এলাকার। আক্রান্ত পরিষায়ী শ্রমিক আকবর আলির দাবি, মাস কয়েক আগে স্থানীয় শ্রমিক সরবরাহকারী ঠিকাদার মনিরুল ইসলামের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে মুম্বইয়ে কাজ করতে যান। কিন্তু কাজ শেষ না করেই ফিরে আসেন তিনি। এর পর বকেয়া টাকা 🦹ফেরত দেয়ে আকবরের ওপর চাপ দিতে থাকে মনিরুল। এই নিয়ে ২ জনের বিবাদ শুরু হয়। সোমবার মনিরুল ও তাঁর দলবল আকবরের বাড়িতে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। বাড়ি থেকে তাঁর মোবাইল ফোন ও ১০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনায় পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামীর কাছে অভিযোগ জানান আকবর। অভিযোগ জানান পুলিশে𝔍ও। বৃহস্পতিবার দুপক্ষকে নিয়ে বকেয়া সমস্যা সমাধানে বৈঠকে বসেন প্রধানের স্বামী।
অভিযোগ, সভা চলাকালীন আকবরের ওপর হামলা চালায় মনিরুল ও তাঁর বাহিনী। লাঠি দিয়ে পেটানোর পাশাপাশি ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয় বল💯ে অভিযোগ। মারধর করা হয় আকবরের ৩ ভাই ও অন্য ⭕সহযোগীদেরও।
আরও পড়ুন - ‘বেনানা রিপাবলিক হয়ে উঠ🤡তে পারে না’, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট তলব করল রাজ্যপাল
আক্রান্তদের অভিযোগ, বিনা প্ররোচনায় তাদের ওপর হামলা হয়েছে। তাদের কাছে থাকা ১০ হাজার টাকা ছিনতাই করেছে মনিরুল বাহিনী। এই ঘটনায় আহত ৪ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন🐷। পুলিশে অভিযোগ হয়েছে। প্রধানের স্বামী আবদ💮ুল রহমান বলেন, ‘আমার সালিশি সভা ডাকাই ভুল হয়েছে। তাহলে এসব ঝামালে হত না।’ পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ জমা পড়েছে। তার ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। অভিযুক্তদের খোঁজা হচ্ছে।