‘দুয়ারে সরকার’ কর্মসূচির শুরুর পর থেকেই 'স্বাস্থ্যসাথী' প্রকল্পের চাহিদা ব্যাপক বেড়েছে। বিভিন্ন ক্যাম্পে উপচে পড়ছে ভিড়। তাই পরিস্থিতি সাম🔥লাতে এবার বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে 'স🌌্বাস্থ্যসাথী'-র ফর্ম বিলির সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। একইসঙ্গে বাড়ানো হচ্ছে ‘দুয়ারে সরকার’-এর শিবিরের সংখ্যা।
গত ১ ডিসেম্বর থেকেই জনগণের ‘দুয়ারে’ সরকারি প্রকল্পকে নিয়ে হাজির হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।🉐 তাতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ব্যাপক সাড়াও মিলেছে। 'স্বাস্থ্যসাথী', 'খাদ্যসাথী', বার্ধক্য ভাতা, ১০০ দিনের কাজ, কর্মসংস্থান, বিধবা ভাতা, কৃষিঋণের মতো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আবেদন জমা পড়েছে। নবান্নের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রবিবার (৬ ডিসেম্বর) পর্যন্ত প্রায় ২৪ লাখ আবেদন জমা 𝓰পড়ে গিয়েছে। দুই পরগনায় সবথেকে বেশি আবেদন জমা পড়েছে। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, লাল ফিতের ফাঁস এড়ানো যাওয়ায় এবং ঘরের ‘দুয়ারে’ সরকার পৌঁছে যাওয়ায় আমজনতার ব্যাপক সাড়া মিলেছে।
আরও পড়ুন : 🧜কোন শর্তে 'স্বাস্থ্যসাথী'-তে আবেদন, কোথায় ফর্ম পাবেন, মেডিক্💃লেম থাকলে কি মিলবে?
বিশেষত সমস্ত রাজ্যবাসীর জন্য 'স্বাস্থ্যসাথী' শুরু করায় পরিষেবার নিরিখে রাজ্য স💙রকারের সেই স্বাস্থ্যবܫিমার চাহিদা সবথেকে বেশি। তাই এবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে সরকারি কর্মী এবং জনপ্রতিনিধিদের 'স্বাস্থ্যসাথী' বিলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। ইতিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় সেই কাজ শুরু হয়েছে। মানুষকে সেই ফর্ম পূরণের বিষয়েও বিস্তারিতভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কী কী নথি লাগবে, তাও জানিয়ে দেওয়া হবে। তার ফলে একদিকে যেমন আমজনতার আরও কাছে পৌঁচ্ছে যাচ্ছে সরকারি পরিষেবা, অন্যদিকে করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে ‘দুয়ারে সরকার’-এর শিবিরগুলিতে ভিড়ের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।