বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিমল গুরুং শিবির বদল𓆉 করায় চিন্তায় পড়েছিল পদ্মফুল শিবির। তবে এবার গুরুংয়ের দলের অন্দরেই সিঁধ কেটেছে তারা। এবার ফের বেশ কয়েকজন গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার নেতারা যোগ দিলেন পদ্ম শিবিরে অর্থাৎ বিজেপিতে। তাতে খানিকটা শৈলশহরে অক্সিজেন পেল তারা বলে মনে করা হচ্ছে।
বিজেপি এখানে ২০০৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছিল। সেখানে বিজেপিকে সাহায্য করেছিল স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক দল এবং অবিভক্ত গোর্খ🅰া জনমুক🍰্তি মোর্চা (জিজেএম)। যার প্রধান ছিলেন বিমল গুরুং। কিন্তু এখন সেসব অতীত। বর্তমানে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখতে চান বলে আত্মপ্রকাশ করে জানিয়েছেন।
এই পরিস্থিতিতে পাহাড়ের রাজনৈতিক সমীকরণ পালটে গিয়েছে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। এখন তৃণমূল কংগ্রেসের পালে গুরুং হাওয়া লেগেছে। তবে বিনয় তামাং গোষ্ঠীর সঙ্গে বিমল গুরুং গোষ্ঠীর আড়াআড়িভাবে বিভাজন থাকায় এই নেতারা ফের গেরুয়া শিবিরে যোগ দিলেন বলে মনে করছেন রাজন🍃ৈতিক পর্যবেক্ষকরা। এখন দেখার বিধানসভা নির্বাচনে কোন দিকে জল গড়ায়।
বিজেপিতে যোগ দেন—স্বরাজ থাপা, বি পি বাজগেইন, সাওয়ান রাই, এলএম লামা–সহ কয়েকজন। তবে এঁরা বিমল ঘনিষ্ঠ বলেই পরিচিত। কিন্তু এখন তাঁরা আর বিমলের সঙ্গে থাকতে চান না বলেই খবর। তরাই, কালিম্পং এবং কার্শিয়াংয়ের নেতারাও যোগ দেন বিজেপিতে। সায়ন্তন বসু ও রাজু বিসꦬ্তার হাত ধরেই তাঁরা যোগ দেন। এই বিষয়ে সাংসদ রাজু বিস্তা বলেন, ‘এই যোগদ✱ানের কারণ গোর্খাদের জন্য বিজেপি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বলে।’ তিনি আরও জানান, বিজেপি একমাত্র দল যারা প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে জানে।