একটা সময় নদিয়ার পারফরম্যান্সে খুশি ছিল কেন্দ্র। কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যাও বেশি ছিল না। কিন্তু পরবর্তীতে বেড়েছে কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা। ব্লক অনুযায়ী বিশ্লেষণ করলে জেলায় মধ্যে তেহট্ট-১, রানাঘাট-২, চাকদহ এবং শান্তিপুরে অধিকাংশ অ্যাফেক্টেড বা 'এ' কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে।রাজ্য সরকারের সাম্প্রতিক আপডেট অনুযায়ী, 'এ' কনটেনমেন্ট জোন বা সবথেকে প্রভাবিত সংক্রামক এলাকার তালিকায় নদিয়ার ৪৭ টি জায়গাকে রাখা হয়েছে। সবথেকে বেশি 'এ' কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে তেহট্ট-১ এবং রানাঘাট-২ ব্লকে। সেখানে সবথেকে প্রভাবিত সংক্রামক এলাকার সংখ্যা সাত। তার থেকে একটি কম 'এ' কনটেনমেন্ট জোন আছে শান্তিপুর এবং চাকদায়। অর্থাৎ চারটি ব্লকেই জেলার প্রায় ৫৬ শতাংশ 'এ' কনটেনমেন্ট জোন আছে। বাকি ব্লকগুলির মধ্যে রানাঘাট ১-এ চারটি এবং করিমপুর-২ ও হাঁসখালির তিনটি করে এলাকা সবথেকে প্রভাবিত সংক্রামক এলাকার তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে। দুটি করে 'এ' কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে চাপড়া এবং কৃষ্ণনগর-১ ব্লকে। এছাড়া নবদ্বীপ, কালীগঞ্জ, নবদ্বীপ পুরসভা, কৃষ্ণগঞ্জ, তেহট্ট-২, শান্তিপুর পুরসভা এবং চাকদা পুরসভার একটি করে এলাকা 'এ' কনটেনমেন্ট জোনে রয়েছে।রাজ্য সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী, আগামী ১৫ জুন পর্যন্ত ওই এলাকাগুলিতে লকডাউনে কোনওরকম বিধিনিষেধ শিথিল হবে না। শুধু অত্যাবশ্যকীয় গতিবিধি বা কাজে ছাড় মিলবে।