আজ মহাপঞ্চমী। দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছে শহর থেকে জেলা। কিন্তু এখ✅ন দুটি ঘটনা বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে। জয়নগর এবং ভাঙড়ে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে🦄ছে। তা নিয়ে রাজ্য–রাজনীতি বেশ তোলপাড়। নিরাপত্তা যাতে আরও কড়াকড়ি করা যায় তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কারণ দুর্গাপুজোর সময় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটুক তা চায় না পুলিশ প্রশাসন। এমনিতেই আরজি কর হাসপাতালের ঘটনা নিয়ে সরগরম রয়েছে শহরের রাজপথ। এবার দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে শহর থেকে জেলায় কড়া পুলিশের প্রহরার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তার সঙ্গে ডায়মন্ডহারবার পুলিশ জেলার ডগ স্কোয়াডে যুক্ত হল নতুন দুই সদস্য
এদিকে ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যিনি এমন কোনও খারাপ কাজকে সমর্থন করেন না। উৎসবের মরশুমে মানুষের দুয়ারে এসে উপহার দিয়েছেন তিনি। এবার সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থাও ঢেলে সাজানো হচ্ছে। আর তাই ল্যাব্রেডর প্রজাতির দুই কুকুরকে এবার নিয়ে আসা হল। যাতে অপরাধ করে কেউ গা–ঢাকা দিলে অথবা অপরাধ করে তা গোপন করলে সেগুলি খুঁজে বের করতে পারবে এই দুই প্রশিক্ষিত কুকুর। পুলিশের হাতে এবার তা চলে আসায় নিরাপত্তꦰা আরও নিশ্ছিদ্র হলে মনে করা হচ্ছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই দুই কুকুর দ্রুতগতিতে ছুটতে পারে এবং অপরাধ চিহ্নিত করতে পারে সহজেই।
আরও পড়ুন: দুর্গাপুজোয় সরকারি অনুদান ফেরালে বিদ্যুতের ভর্তুকি মিলবে না, চাপে পুজো কমিটিগুলি
অন্যদিকে এই দুই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুরের নাম হেজেল এবং অ্যানি। ব্যারাকপুরের পুলিশ ট্রেনিং স্কুলে প্রশিক্ষণ শেষে এবার ডায়মন্ডহারবারে ডিউটিতে যোগ দিয়েছে তারা। এই দু’টি কুকুরই বিস্ফোরক খুঁজে বের করার বিষয়ে অত্যন্ত পারদর্শী। তাদের বয়স একবছর দু’মাস। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত নানা এলাকায় বিস্ফোরক পাওয়ার খবর মেলে। সেগুলি নিষ্ক্রিয় করতে বম্ব স্কোয়াডকে ডাকতে হয়। কিন্তু আগে থেকেই যদি সন্ধান পাওয়া যায় 🌱লুকানো বোমা তাহলে কোনও ক্ষতির আশঙ্কা 𝔍থাকে না। এই দুটি কুকুর সেই কাজ খুব ভালভাবে করতে পারে। এতদিন ডগ স্কোয়াডের দায়িত্বে থেকেছে লিজা এবং গ্রেস। কয়েক মাস আগে অসুস্থ হয়ে মারা গিয়েছে জার্মান শেপার্ড প্রজাতির এই গ্রেস কুকুর।