কয়লাপাচার কাণ্ডে রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটককে আগেই নোটিশ পাঠিয়েছিল ইডি বা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ঠিক তার একদিন পর এবার মন্ত্꧅রী ঘনিষ্ঠ আসানসোলের তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলরের স্বামী𝓰কে তলব করল ইডি। ইডি সূত্রে খবর, তদন্তে একাধিকবার আসানসোল পুরসভার ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দীপা চক্রবর্তীর স্বামী শঙ্কর চক্রবর্তীর নাম উঠে এসেছে। ইতিমধ্যেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও তলব করেছে ইডি। পর পর এই তলবে ইডির অতিসক্রিয়তা দেখছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতারা।
এদিকে আগামী সপ্তাহে শঙ্কর চক্রবর্তীকে নয়াদিল্লিতে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। এই বিষয়ে সাংবাদিকরা শঙ্করবাবুর বাড়িতে গেলে তাঁর স্ত্রী তথা কাউন্সিলর দীপা চক্রবর্তী জানান, ইডির ﷺনোটিশ তাঁরা সোমবার দুপুরে পেয়েছেন। শঙ্করবাবুর হাঁটু অপারেশন হয়েছে। তাই তিনি এখন কিছু বলতে পারছেন না। তবে নয়াদিল্লিতে হাজিরা দিতে যাবেন। এই তৃণমূল কংগ্রেস নেতাকে একাধিকবার নোটিশ পাঠানো হয়েছে। কিন্তু তিনি হাজিরা দেননি। এমনকী টেলিফোনেও তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি। এবার দিল্লিতে♑ ইডি’র সদর দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।
অন্যদিকে ইডি সূত্রে খবর, কয়লাকাণ্ডে তাঁর বয়ান রেকর্ড করা হবে বলেই তলব করা হয়েছে। আসানস♔োলের গ্লাস কারখানায় কাজ ক♏রতেন শঙ্কর চক্রবর্তী। ১৯৮২ সালে সেই কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে তিনি কংগ্রেসে যোগ দেন। তখন থেকেই মলয় ঘটকের সঙ্গ✤ে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মলয় ঘটক তখন অবি🐲ভক্ত বর্ধমানের দাপুটে কংগ্রেস নেতা। তবে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার পর মলয়বাবুর হাত ধরেই শঙ্করও তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন। এভাবেই মলয়–শঙ্করের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।