দক্ষিণ ২৪ পরগনার কা🥃কদ্বীপ থানার অন্তর্গত ফটিকপুর এলাকায় কুমিরের আতঙ্ক ছড়িয়েছিল। স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা গ্রামের একটি পুকুরে বুধবার ভোর রাতে দেখতে পেয়েছিলেন বিশাল আকৃতির কুম🦩ির। অবশেষে কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় বন কর্মীদের জালে ধরা পরল ওই কুমিরটি। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বিশালাকার ওই কুমিরটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫ ফুট। পার্শ্ববর্তী কোনও নদী থেকে লোকালয়ে ঢুকে পড়েছিল কুমিরটি। তাতেই আতঙ্কে ঘাম ছুটেছিল গ্রামবাসীদের। অবশেষে কুমিরটি ধরা পড়তেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন গ্রামবাসীরা।
আরও পড়ুন: গ্রামের পুকুর থেকে কুমির উদ্ধার🅘, এলা🌌কায় ব্যাপক আতঙ্ক
ওই গ্রামে কুমির প্রবেশ করার ঘটনা এই প্রথম নয়। এর আগে ওই গ্রামে কুমির ঢুকে পড়েছিল। এদিন প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে কয়েকজন গ্রামবাসী কুমির দেখতে পান। তাঁদের দেখেই কুমিরটি পুকুরের জলে নেমে যায়। খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে যায় গোটা গ্রামে। তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় বনদফতরে। এরপর বনদফতরের কর্মীরা এসে পুকুর থেকে কুমির ধরার চেষ্টা করেন।🧜 কুকুরটি ধরার জন্য ওই পুকুরে বসানো হয়েছিল ৭টি পাম্প। তার সাহায্যে জল বের করে দিয়ে কুমিরটিকে ধরতে সক্ষম হন বনদফতরের কর্মীরা। ওই গ্রামের পাশে রয়েছে সপ্তমুখী নদী। সেখান থেকে কোনও ভাবে কুমিরটি গ্রামে চলে আসে বলে অনুমান স্থানীয়দের।
বুধবার সকাল থেকে ব♋নদফতরের কর্মীরা সেই কুমিরটিকে ধরার চেষ্টা করে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর জালবন্দি করা সম্ভব হয় কুমিরটিকে। বনদফতর সূত্রে জানা যায়, কমিটির আনুমানিক দৈর্ঘ্য প্রায় ৫ ফুটের কাছাকাছি। কুমির দেখতে এদিন ওই পুকুরের পাড়ে ভিড় জমে স্থানীয়দের। বন বিভাগের দাব♑ি, বর্ষার কারণে বিভিন্ন নদীতে জল স্তর বেড়ে যাওয়ার কারণেই লোকালয়ে ঢুকে পড়েছিল ওই কুমিরটি। এলাকায় কুমির দেখার পরেই আতঙ্কের মধ্যে ছিলেন গ্রামবাসীরা। পুকুরে নামতেই তাঁরা ভয় পাচ্ছিলেন।