হাঁসখালিতে মৃত নাবালিকার বাড়িতে সিবিআই তদন্ত শুরু করতেই নিভে গেল আলো। পুরো এলাকা অন্ধকারে ডুবে যায়। বিদ্যুৎ সরবরাহ কেন্দ্রের দাবি, হালকা বৃ꧑ষ্টি হচ্ছিল। সেইসঙ্গে আকাশ আলো হয়ে গিয়েছিল। সেজন্য বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল। শেষপর্যন্ত প্রায় এক ঘণ্টা পর বিদ্যুৎ আসে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ৬ টার পর হাঁসখালিকাণ্ডে নাবালিকার বাড়িতে আসেন সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা। তারইমধ্যে অন্ধকারে ঢেকে যায় নির্যাতিতা নাবালিকার বাড়ি লাগোয়া পুরো এলাকা। তারইমধ্যে গাড়ির আলো, টর্চ জ্বালিয়ে তল্লাশি চালানো হয়। বাড়িতে ঢুকে🐷 যাবতীয় বিষয় খতিয়ে দেখেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা।
হাঁসখালি ‘ধর্ষণকাণ্ড’
গত ৪ এপ্রিল হাঁসখালিতে নবম শ্রেণির এক নাবালিকা তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য ছেলের আয়োজিত জন্মদিনের পার্টিতে গিয়েছিলেন। রাতের দিকে তাঁকে বাড়ি পৌঁছে দেন এক মহিলা। সেইসময় অসুস্থ ছিলেন নাবালিকা। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জেরে পরদিন হয় তাঁর। কিন্তু অভিꦦযুক্তদের চাপে ময়নাতদন্ত বা ডেথ সার্টিফিকেট ছাড়াই শেষকৃত্য স🌄ম্পন্ন করা হয়। গত শনিবার তৃণমূল নেতার ছেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন নাবালিকার পরিবারের সদস্যরা।
হাঁসখালি ‘ধর্ষণকাণ্ডে’ সিবিআই তদন্ত
মঙ্গলবারই হাঁসখালির ‘ধর্ষণকাণ্ডে’ সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। চরম ভর্ৎসনার মুখে পড়েন সরকারি আইনজীবী। কেন দেরিতে মামꦅলা দায়ের হয়েছে, তা বলতে পারেননཧি তিনি। কী তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করা হয়েছে, তা নিয়েও স্পষ্ট করে কিছু বলতে ব্যর্থ হন। এমনকী আদালতে পেশ করা কেস ডায়েরির সঙ্গে সরকারি আইনজীবীর দেওয়া তথ্য মেলেনি। বিচারপতি মন্তব্য করেন, যা কেস ডায়েরিতে নেই তা আদালতে বলবেন না।
আরও পড়ুন: বিচার দিতে হবে হাঁসখালির ন𒁏াবালিকাকে, দরজা ভেঙে অভিযুক্তের ঘরে ঢুকল সিবি🐼আই