লোকসভা নির্বাচনে রেকর্ড গড়ে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্র থেকে জিতেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ৭ লক্ষ ১০ হাজার ভোটে তিনি হারিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাসকে। ওই কেন্দ্র থেকে ভোটে দাঁড়ানোর ঘোষণা করেও শেষ পর্যন্ত সরে আসেন ISFএর চেয়ার💝ম্যান নওসাদ সিদ্দিকি। ভোট মেটার পর প্রথমবার নিজের বিধানসভা কেন্দ্র ভাঙড়ে গিয়ে এব্যাপারে মুখ খুললেন তিনি। বললেন, দল ডায়মন্ড হারবার থেকে লড়াই করার অনুমতি দিলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারাতে পারতাম।
আরও পড়ুন - ভোটে হার, ‘ষড়যন্ত্রে'র গন্ধ’? প্রতিক্রিয়া দিলেন দিলীপ ঘো📖ষ
পড়তে থাকুন - জ্যোতিপ্রিয়, জীবনের বিধানসভায় পিছিয়ে T𓄧MC, বিপুল 𒁏ভোটে এগিয়ে থাকল পার্থ, মানিকের এলাকা
গত ಌ১ জুন ভোটগ্রহণ ছিল যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ভাঙড় বিধানসভা কেন্দ্রে। যে কেন্দ্রের বিধায়ক নওসাদ। ওই একই দিনে ভোটগ্রহণ হয় ডায়মন্ড হারবারে। ভোটগ্রহণের দিন ভাঙড়ের ধারে কাছে দেখা যায়নি নওসাদকে। ফুরফুরা শরিফে ISFএর সদর দফতরে ছিলেন তিনি। ওই দিন নওসাদ জানিয়েছিলেন, আমি ভাঙড়ের ভোটার নই। ভাঙড়ে গেলে প্রশাসন আমাকে আটকাতে পারত। তাই𝓰 দলের সদর দফতরে বসে ভোটের ওপর নজর রেখেছি। তাছাড়া আমার দলের কর্মীরা এত দুর্বল নয় যে কথায় কথায় ভাইজানকে দরকার হবে।
ভোটগ্রহণের ৭ দিন পর ভাঙড়ে পৌঁছে নওসাদ দাবি করেন, ‘ভাঙড়ের মানুষ আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। আমরা অন্তত ৫০ হাজার ভোটে লিড পেয়েছি।’ ডায়মন্ড হা🐠রবারের ফল নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ওখান থেকে লড়াই করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু দল অনুমতি দেয়নি। আমাদের দলে গণতন্ত্র রয়েছে। তাই দলের নির্দেশ মেনে নিতেই হয়। তবে আমি ডায়মন্ড হারবারে লড়াই করলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রাক্তন করতে পারতাম।’
আরও পড়ুন - হারের পর বিস্ফোরক দেবাংশু, দলের নেতাদ💮ের বিরুদ্ধেই উগরে দিলেন ক্ষোভ, কী বললেন?
নওসাদকে ডায়মন্ড হারবার থেকে লড়াই করার অনুমতি না দেওয়া নিয়ে ISFএর যুক্তি ছিল, নওসাদ দলের সব থেকে বড় নেতা। তিনি একটি কেন্দ্রে আটকে গেলে⛎ অন্য জায়গায় দলের ক্ষতি হবে। তিনি যাতে সব জায়গায় প্রচার করতে পারেন তাই এই সিদ্ধান্ত। যদিও লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হলে দেখা যায়, রাজ্যের ১৭টি 🙈আসনে প্রার্থী দিয়ে কোনওটায় দ্বিতীয়ও হতে পারেনি ISF. নওসাদের ভাঙড় যে কেন্দ্রে সেই যাদবপুরে চতুর্থ হয়েছে ISF প্রার্থী।