গরু পাচার মামলায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তারপরেও বোলপুর জুড়ে চলছে সিবিআইয়ের তল্লাশি অভিযান। এই পরিস্থিতিতে রাতারাতি উঠে গেল বীরভূম জেলা পরিষদের অবৈধ টোল আদায় কেন্দ্র। সূত্রের খবর, সম্পূর্ণ নিয়ম বহির্ভূতভাবে জাতীয় সড়কের উপর ট꧂োল আদায় করত জেলা পরিষদ। কিন্তু সেই টাকা কোথায় যেত? উত্তর খুঁজছে সিবিআই অফিসাররা।
ঠিক কী ঘটেছে বোলপুরে? স্থানীয় সূত্রে খবর, বোলপুর থেকে বর্ধমান যেতে অজয় নদের উপর অজয় সেতুর আগে একটি টোল আদায় কেন্দ্র ছিল৷ জাতীয় সড়কের উপর বীরভ♏ূম জেলা পরিষদের প্যাডে টোল আদায় করা হতো। যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। ২০২২ সালে এই বোলপুর সুরতেশ্বর শিবতলা মোড়ে বীরভূম জেলা পরিষদের নাম লিখে একটা টোল আদায় কেন্দ্র তৈরি হয়৷ ২–বি জাতীয় সড়কের উপর দিয়ে যাওয়া গা🔥ড়ি থেকে টোল আদায় করত জেলা পরিষদ।
কেমন টাকা আদায় করা হতো? জানা গিয়েছে, এখানে ছোট গাড়🥂ি ১০, ২০, ৩০, ৫০ টাকা থেকে বড় গাড়ি ৮০, ১০০,🌸 ১১০ টাকা পর্যন্ত টোল আদায় করা হতো। গড়ে দেড় লক্ষ টাকা দিনে আদায় হয় এই টোল আদায় কেন্দ্র থেকে। জাতীয় সড়কের উপর জেলা পরিষদের এই টোল আদায় কেন্দ্রের কোন এক্তিয়🌟ার নেই বলে অভিযোগ।
ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে? এই টোল আদা𝔍য় কেন্দ্রের টাকা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ, এই টোলের টাকাতেই নাকি বোলপুরে অনুব্রত মণ্ডলের কার্যালয়ের সমস্ত খরচ চলত। এখন গরু পাচার মামলায় বোলপুর𒆙ের নানা জায়গায় চলছে সিবিআই তল্লাশি। আর এই প্রেক্ষাপটেই উঠে গেল জেলা পরিষদের টোল আদায় কেন্দ্র। এমনকী রঙ করে মুছে দেওয়া হয়েছে জেলা পরিষদের নাম। কেন এমন করা হল? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।