সহায়ক মূল্যে ধান কেনার ক্ষেত্রে অনিয়ম রুখতে বেশ কিছু পদক্ষেপ করেছে খাদ্য দফতর। কিন্তু, তারপরেও🎉 সহায়ক মূল্যে ধান কেনার ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ আসছে। এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী এবং ফড়েরা সহায়ক মূল্যে ধান কেনার নামে মোটা টাকা তুলে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ। রাজ্যের সাতটি জেলা থেকে এই ধরনের অভিযোগ পেয়েছেন আধিকারিকরা। তাতে জানা গিয়েছে, ধান বিক্রি না করে চাষিদের অ্যাকাউন🦩্টে টাকা গিয়েছে। জিরো ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট খুলিয়ে ওই ব্যবসায়ীরা তার মাধ্যমে টাকা তুলে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ।
খাদ্যভবন সূত্রেরꦓ খবর, সম্প্রতি সহ🎐ায়ক মূল্যে ধান বিক্রি বেড়ে গিয়েছে বলে জানতে পারেন আধিকারিকরা। এরপরে অ্যাকাউন্টগুলি খতিয়ে দেখে তাতে বেশ কিছু গরমিল পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে খাদ্য দফতরের আধিকারিকরা ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথা বলে সন্দেহজনক𓆏 কিছু অ্যাকাউন্টে লেনদেন সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। যে সমস্ত জেলাগুলিতে সহায়ক মূল্যে ধান কেনার ক্ষেত্রে বেনিয়ম সামনে এসেছে সেগুলি হল উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বীরভূম, হাওড়া, জলপাইগুড়ি, পুরুলিয়া প্রভৃতি জেলায়। এছাড়াও পূর্ব বর্ধমানে সহায়ক মূল্যে ধান কেনার ক্ষেত্রে অনিয়ম ধরা পড়েছে। মুর্শিদাবাদ এবং কোচবিহার জেলা থেকেও সহায়ক মূল্য ধান কেন্দ্রের ক্ষেত্রে বেনিয়মের অভিযোগ পাচ্ছেন আধিকারিকরা। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই খাদ্য দফতরের তরফ থেকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ জানান, ‘একটি উচ্চ পর্যায়ে কমিটি গড়ে তদন্ত করতে বলা হয়েছে। রিপোর্ট পেলে এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে।’