লোকসভা ভোটের মুখেই রাজনীতির সঙ্গে দূরত্ব বাড়ানো শুরু করেছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছিলেন ভোটে আর লড়বেন না তিনি। অবশেষে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠানিভাবে রাজনীতি ছাড়ার কথা ঘোষণা করলেন যাদবপুরের বিদায়ী তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। আর মিমির এই সিদ্ধান্তে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তাঁর জলপ📖াইগুড়ির বা🐎ড়ির পাড়ায়।
রাজনীতি ছাড়লেন মিমি
অচিরেই মুক্তি পেতে চলেছে মিমির পরবর্তী চলচ্চিত্র আলাপ। সেই ছায়াছবিতে মিমির সঙ্গে অভিনয় করেছেন আবির চট্টোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার এক সাক্ষাৎকারে মিমি বলেন, ‘রাজনীতি নিয়ে আমি আবার কী টিপস দেব? আমি তো নিজেই রাজনীতি ছেড়ে দিলাম।’ মিমি জানিয়েছেন, রাজনীতি ছেড়ে দেওয়াꦆর পর আরেকটু মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনো করছেন তিনি।
মন খারাপ জলপাইগুড়ির
মিমির রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণায় মিশ্🍸র প্রতিক্রিয়া জলপাইগুড়ি শহরের পান্ডাপাড়ায়। পাড়ার মেয়ে যাদবপুরের সাংসদ বলে গর্বের অন্ত ছিল না আত্মীয় ও পড়শিদের। তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ায় হতাশ অনেকে। মিমিদের বাড়ির প্রহরী বঙ্গ রায় বলেন, ‘মিমিকে ছোট থেকে দেখেছি। ও সাংসদ হওয়ায় আমার খুব ভালো লেগেছিল। মিমি রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা করায় মনটা একটু খারাপ। তবে সব দিক ভেবেই ও এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে আমি 🃏নিশ্চিত।’
মিমির মামা শ্যাম চক্রবর্তী বলেন, ‘রাজনীতি আর অভিনয়কে মিলিয়ে চলত♓ে ওর সমস্যা হচ্ছিল। আমাকে সেকথা জানিয়েছিল মিমি। ফলে ও ভেবে চিন্তেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি মিমির আস্থা অটুট।’