কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটায় তপশিলি নাবালিকাকে গণধꦍর্ষণের অভিযোগে💖র তদন্তে এসে রাজ্যের পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তাদের গ্রেফতারির হুঁশিয়ারি দিয়ে গেলেন জাতীয় তপশিলি কমিশনে সহ সভাপতি অরুণ হালদার। এদিন কিশোরীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করার পাশাপাশি যেখানে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছিল সেই জায়গা পরিদর্শন করেন তিনি। এর পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি।
অরুণবাবু বলেন, জাতীয় তফশিলি কমিশনের সদস্যদের নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি। তারা দেশের যে কোনও জায়গায় তপশিলিদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ উঠলে তদন্ত করতে পারে। এমনকী তাদের বিচাবিভাগীয় ক্ষমতা রয়েছে। প্রোটোকল অনুসারে কমিশনের কোনও🙈 সদস্য কোনও ঘটনার তদন্ত করতে গেলে সেখানে তাঁর সঙ্গে থাকেন জেলাশাসক ও পুলিশ সুপার। কিন্তু কালিয়াগঞ্জে তাদের কারও দেখা পাওয়ꩵা যায়নি।
এর পরই হুঁশিয়ারি দিয়ে ত൲িনি বলেন, জাতীয় কমিশন দিল্লি থেকে পৌঁছে গেল আর তদন্তকারী আধিকারিক এখনো গ্রামে পৌঁছতে পারলেন না। দিল্লি ফিরে আগামী তিন দিনের মধ্যে উত্তর দিনাজপুরের জেলাশাসক, পুলিশ সুপার, উত্তরবঙ্গের আইজি, ডিজি ও মুখ্য তলব করব। এরপর যদি তারা দিল্লিতে না আসেন তাহলে কমিশন ক্ষমতা ব্যবহার করে সমন পাঠিয়ে তাদের তলব করবে। তাতেও হাজিরা না দিলে প্রত্যেককে গ্রেফতার করে দিল্লিতে হাজির করব।