একটা সময় মূলত বিহারের মুঙ্গের থেকে অস্ত্র আমদানি করা হত বাংলায়। তবে সূত্রের খবর বর্তমানে বিহার সীমান্তে চূড়ান্ত কড়াকড়ি শুরু হয়েছে। সেকারণে সেখান থেকে আর অস্ত্র আনতে চাইছে না কারবারীরা। সেক্ষেত্রে সন্দেহ করা হচ্ছে মালদার কালিয়াচক ও সংলগ্ন এলাকায় অস্ত্র তৈরির গোপন কারবার চলছে। কারণ সম্প্রতি একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ তা পরীক্ষা করে দেখে। মুঙ্গেরে তৈরি অস্ত্র কিছুটা উন্নতমানের। ফিনিসিংও অনে⛦কটাই ভালো। সেক্ষেত্রে জেলারই কোথাও এই অস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
কিন্তু অস্ত্র তৈরি করতে তো প্রশিক্ষণ দরকার? গোয়েন্দাদের ধারণা মুঙ্গের থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এস🐠ে কালিয়াচক সহ বাংলার অন্যত্র সম্ভবত এই কারবার চালানো হচ্ছে। তবে ইতি♛মধ্যেই এনিয়ে ধরপাকড় শুরু করেছে পুলিশ। বিভিন্ন জায়গায় সোর্সকে আরও সক্রিয় করা হচ্ছে। মাদকের কারবারে কিছুটা ভাটা পড়ার পরে দুষ্কৃতীরা কি অস্ত্রের কারবারে ঝুঁকছে? সেটাই ভাবাচ্ছে পুলিশকে।
এদিকে সম্প্রতি ম🎐ুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বোমা ও অস্ত্র উদ্ধারের জন্য পুলিশক🌳ে নির্দেশ দেন।🗹 এরপরই নড়েচড়ে বসে পুলিশ। বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশিও শুরু হয়েছে। জুয়ার ঠেকেও অস্ত্রের ব্যবহার হচ্ছে বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। সেক্ষেত্রে সেই অস্ত্র আসছে কোথা থেকে? সেটাই নিশ্চিত করতে চাইছে পুলিশ। এদিকে গোয়েন্দাদের মতে, একজন দুষ্কৃতী গোটা অস্ত্রটি গোপনে তৈরি করে ফেলে এমনটা নয়। কিছু ক্ষেত্রে অন্য় জায়গা থেকে যন্ত্রাংশ এনে জোড়া লাগানোও হয়।