𝕴 মেয়াদউত্তীর্ণ ওষুধ দেওয়ার ঘটনায় চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যবিভাগের ৫ কর্মীকে শো কজ করল মেদিনীপুর পুরসভা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত সপ্তাহে মেদিনীপুরে তোলপাড় পড়ে। পুরসভার এক বাসিন্দা অভিযোগ করেন পুরসভার ক্লিনিক থেকে তাঁকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ দেওয়া হয়েছে। কী ভাবে ওই ওষুধ ওই ব্যক্তির হাতে পৌঁছল তা জানাতে বলা হয়েছে চিঠিতে।
আরও পড়ুন - 💯মাইনে হয়নি পুরকর্মীদের, চুঁচুড়া শহর ঢাকল অন্ধকারে, জ্বলল না পথবাতি
পড়তে থাকুন - ꦉযৌনাঙ্গে বাইকের চাবি, চরম নির্যাতন,টিউশন যাওয়ার পথে আলিপুরদুয়ারে সর্বনাশ কিশোরীর
♏ দিন কয়েক আগে মেদিনীপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের এক বাসিন্দা অভিযোগ করেন, পুরসভার ক্লিনিক থেকে তাঁকে মেয়াদউত্তীর্ণ ওষুধ দেওয়া হয়েছে। তদন্তে নেমে মেদিনীপুর পুরসভা জানতে পারে অভিযোগ মিথ্যে নয়। এর পরই পুরপ্রধান সৌমেন খাঁর নির্দেশে পুরসভার চিকিৎসক সৈয়দ মহম্মদ আর্জু-সহ ৫ জনকে শো কজ করা হয়। ৩ দিনের মধ্যে শো কজের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
🅰 পুরপ্রধান সৌমেন খাঁ বলেন, কী ভাবে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ রোগীর কাছে পৌঁছল তা শো কজে জানাতে বলা হয়েছে। চিকিৎসক, ফার্মাসিস্ট, নার্স ও যিনি ওষুধ দিয়েছেন তাঁকে শো কজ করা হয়েছে। ৩ দিনের মধ্যে শো কজের জবাব না দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন - 🉐বউ চলে গিয়েছে, সমস্যা আরও অনেক, মমতার সঙ্গে দেখা করতে নবান্নে হাজির সমিরুল!
🔴 মেদিনীপুর পুরসভা সূত্রে খবর, মেয়াদউত্তীর্ণ ওষুধ কী করে রোগীর কাছে পৌঁছল তা জানতে পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন পুরপ্রধান। সেই বৈঠকে এই ঘটনার দায় কেউ নিতে রাজি হননি। চিকিৎসক দায়ী করেছেন ফার্মাসিস্টকে। ফার্মাসিস্ট দায়ী করেন নার্সকে। নার্স দায়ী করেন যিনি ওষুধ বিলি করেন তাঁকে। এর পরই পুরসভার তরফে সবাইকে শো কজ করার সিদ্ধান্ত হয়।