নাবালিকা পরিচারিকাকে গণধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল ভাঙড়ে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। যদিও নাবালিকা পরিচারিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নির্যাতিতাকে পাঠান🌃ো হয়েছে মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য। গৃহকর্তা এবং তার ঘনিষ্ঠ শাগরেদদের দিয়ে এই গণধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে। গণধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছে ভাঙড়ের কৃষ্ণমাটি গ্রামে।
ঠিক কী ঘটেছে ভাঙড়ে? স্থানীয় সূত্রে খবর, কৃষ্ণমাটি গ্রামের আরাজুল ইসলাম নিজের বাড়ির কাজের জন্য পাকাপো෴ল গ্রামের এক নাবালিকাকে দু’মাস আগে বাড়িতে নিয়ে আসে। তখন থেকে একাধিকবার বাড়ির সদস্যদের অনুপস্থিতিতে ওই নাবালিকা পরিচারিকাকে ধর্ষণ করে গৃহকর্তা আরাজুল। তারপর এলাকার তিন ঘনিষ্ঠ শাগরেদকে দিয়েও ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করানো হয় বলে অভিযোগ।
কী তথ্য পেয়েছে পুলিশ? পুলিশ সূত্রে খবর, সংসারে অভাব থাকার জন্য নাবালিকার পরিবারের সদস্যরা তাকে পরিচারিকার কাজের জন্য ভাঙড়ে পাঠায়। সেখানে বাড়ির গৃহকর্🥂তা☂ আরাজুল ইসলাম ধর্ষণ করে নাবালিকা পরিচারিকাকে। এমনকী ভয় দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করা☂ হয় পরিচারিকাকে। তারপর প্রতিবেশী দুই যুবক–🍸সহ আরও তিনজন ধর্ষণ করে নাবালিকাকে। এরা সবাই আরাজুলের শাগরেদ। এই ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
কী করে প্রকাশ্যে এল ঘটনা? পরিবার সূত্র🍌ে খবর, এই ঘটনার জেরে অসুস্থ হয়ে পড়ে মেয়ে। তখনই বাড়িতে গোটা বিষয়টি জানাজানি হ🍎য়। শনিবার ওই নাবালিকার মা কাশীপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এই ঘটনার তদন্তে নেমে রাতেই অভিযুক্ত চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ ওই নাবালিকার মেডিক্যাল পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছে। নাবালিকার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে কাশিপুর থানার পুলিশ।