ঝালদা পুরসভায় নয়া সংকট দেখা দিয়েছে। কারণ শীলা চট্টোপাধ্যায়ের কাউন্সিলর পদ খারিজ হয়েছে। ৬ মাসের আগেই দলত্যাগ করেন শীলা চট্টোপাধ্যায়। তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে নির্দল হন তিনি। ১৯৯৩ সালের পুর–আইন অনুযায়ী তা করা যায় না বলে যুক্তি রাজ্যের। এবার নতুন চেয়ারম্যান হলে𒐪ন তৃণমূল কংগ্রেসের সুদীপ কর্মকার। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে শীলা চট্টোপা🌜ধ্যায় পুরপ্রধান হয়েছিলেন। আর মহকুমাশাসকের নির্দেশে আজ, বৃহস্পতিবার সেই শীলা চট্টোপাধ্যায়ের কাউন্সিলর পদ খারিজ হয়ে গেল। সুতরাং ডামাডোল শুরু হয়েছে ঝালদা–সহ গোটা পুরুলিয়ায়।
আজ শীলা চট্টোপাধ্যায়ের কাউন্সিলর পদ খারিজ করে দিয়ে মহকুমাশাসক তার বদলে রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুদীপ কর্মকারকে পুরপ্রধান হিসেবে মনোনীত করে নোটিশ দিয়👍েছেন। সুদীপ কর্মকার আগে এই পুরসভার উপ–পুরপ্রধান ছিলেন। এই ঘটনার পর প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী জানান, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা আদালতের দ্বারস্থ হবেন। আর এই গোটা ব্যাপারটি ‘প্রশাসনিক’ বলে মন্তব্য করতে চাননি তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ।
এদিকে গত সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ঝালদা পুরসভার পুরপ্রধান পদে বসেছিলেন নির্দল জয়ী কাউন্সিলর শীলা চট্টোপাধ্যায়। এই প্রথম কোনও মহিলা ঝালদা পুরসভা꧃য় পুরপ্রধান নির্ব🎉াচিত হন। কংগ্রেসের ৬টি ও নির্দলের এক কাউন্🔯সিলর সহ ৭টি ভোটে তিনি পুরপ্রধান নির্বাচিত হন। তবে দু’দিন কাটতে না কাটতেই আবার জটিলতা দেখা দিল শীলা চট্টোপাধ্যায়ের পদ নিয়ে। এই নিয়ে নতুনꦓ করে বিতর্ক দানা বেঁধেছে।