বাংলাদেশে ভয়াবহ অস্থিরতা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্🌄তীকালীন সরকার গড়ার জনꦡ্য় শপথগ্রহণের কথা বলা হয়েছে। তার মধ্য়েই ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে নতুন করে উদ্বেগ ছড়িয়েছে। বহু বাংলাদেশী উত্তরবঙ্গের একাধিক সীমান্ত পথে ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করছিলেন বলে খবর।
এবার প্রশ্ন উঠছে কেন তারা ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করছিলেন? শুধু মাত্র বাংলাদেশের সংখ্য়ালঘু হিন্দুরাই কি ভারতে চলে আসার চেষ্টা করছেন?
এনিয়ে বিএসএফের তরফে 🅘গোটা বিষয়টি পরিষ্কা🎶র করা হয়েছে।বিএসএফ তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, ৭ অগস্ট ২০২৪ বিকালের দিকে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশী নাগরিকদের দেখা যায় যে তারা আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে চলে এসেছেন। মূলত আ🌳ন্দোলনকারীরা হামলা চালাতে পারে এই আশঙ্কায় তারা ওখানে জড়ো হয়েছিলেন। বিএসএফ নজরদারি বাড়িয়ে দেয়। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে। দ্রুত পরিস্থিতি মোকাবিলায় পদক্ষেপ নেয়। সীমান্তের সুরক্ষা যথাযথ রাখা ও জড়ো হওয়া বাংলাদেশী নাগরিকদের সুরক্ষার বিষয়টি দেখা হয়েছে।
'একটি সেক্টরে বিএসএফের তৎপরতায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় তাদের বাড়ি ফেরানোর ব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়া হয়। অন্তত ৩৫জন তাদের বাড়ি ফিরে যান। বিএꦇসএফ অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করেছে। '
অপর একটি সেক্টরে বাংলাদেশের একদল মানুষ আইবির কাছে এসেছিল। কিছুটা সমস্যা হয়েছিল। এরপরই বিএসএফ দ্রুত পদক্ষেপ নেয়। পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে। গ্রামবাসীরা তাঁদের গ্রামে ফিরে গিয়েছেন। বিএসএফ হাই অ্যালার্টে রয়েছে।
অপর এক🎀টি ক্ষেত্রে প্রচুর বাংলাদেশি বর্ডারের কাছে জড়ো হয়ে যাꦇন। বিএসএফ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়। বিজিবির সহযোগিতায় ভিড় সরিয়ে দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক বর্ডারে যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেটা দেখা হয়েছে।
সেই সঙ্গেই বিএসএফের তরফে বলা হয়েছে, কিছু গুজবের সঙ্গে ব্যাপারটি মিলছে না, বিএসএফ গোটা বিষয়টি পরিষ্কার করে বলছে যে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর সংখ্য়ালঘু মানুষ ভারতীয় সীমান্তের দিকে চলে আসছে তেমনটা হচ্ছে না। স্থানীয় স্তরে অস্থিরতার জ♛েরে কিছু মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। বিএসএফ বিজিবি ও স্ওথানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় তাদের বাড়ি ফেরাতে সবরকম উৎসাহ দিয়েছে।