সাইবᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚার অপরাধ নিয়ে নিয়মিত প্রচার চালাচ্ছে পুলিশ। তারপরেও কিছুতেই বন্ধ করা যাচ্ছে এই অপরাধ। নিত্য নতুন পদ্ধতিতে প্রতারণা করে চলেছে সাইবার প্রতারকরা। অনেক ক্ষেত্রেই মোবাইল টাওয়ার বসানোর নামে চলছে প্রতারণা। এবার টাওয়ার বসানোর নামে লক্ষাধিক টাকা প্রতারণার অভিযোগ উঠল মা ও ছেলের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে পুলিশ মা ও ছেলেকে গ্রেফতার করেছে। ঘটনাটি পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরের। জানা গিয়েছে, 𒉰একটি অফিস থেকেই তারা প্রতারণা চালাত। প্রায় চার বছর ধরে ওই অফিস থেকে প্রতারণা চালানো হচ্ছিল। এই অভিযোগে জামালপুর থানার পুলিশ ওই দু’জনকে গ্রেফতার করেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, 🦄ধৃতদের নাম𓄧 হল বাবলি চক্রবর্তী এবং তার ছেলে শুভজিৎ চক্রবর্তী। ধৃতেরা দুজনেই বারাসতের বাসিন্দা। অভিযোগ তারা বিভিন্ন জায়গায় টাওয়ার বসানোর নাম করে ফোন করত এরপর বিভিন্নভাবে 🥂টাকা হাতিয়ে নিয়ে প্রতারণা করত। সম্প্রতি এনিয়ে বেশ কিছু অভিযোগ পেয়েছিল পুলিশ। তারপরে ফোনের সূত্র ধরে অভিযানের নামে জামালপুর থানার পুলিশ অবশেষে ওই দুজনকে গ্রেফতার করে। ধৃতদের বর্ধমান আদালতে তোলা হলে তাদের ৪ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। যে অফিস থেকে তারা প্রতারণা চালাত সেই অফিসটিও সিল করে দিয়েছে পুলিশ।
ধৃতদের কাছ থেকে ১৭টি ল্যাপটপ, ১০ টি চার্জার, দুটো ট্যাব, ৭টি মোবাইল, পেনড্রাইভ ডেক্সটপ, ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার, হার্ডডিস্ক সহ প্রচুর সিম এবং বেশ কিছু ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ডিটেলস উদ্ধার হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, জামালপুর থানায় গত ১৩ নভ𝐆েম্বর অভিযোগ দাবি করেছিলেন এক ব্যক্তি। তার অভিযোগ ছিল, টাওয়ার বসানোর নাম করে তার সঙ্গে আর্থিক প্রতারণা করা হয়েছে। এর পরে পুলিশ তদন্ত নেমে ওই দুজনকে গ্রেফতার করে। উল্লেখ্য, শহরে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে ভুয়ো কল সেন্টার। এর ফলে অনলাইনে প্রতারণাও বাড়ছে। লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বহু মানুষ। সম্প্রতি এই ধরনের অভিযোগ পুলিশের কাছে অনেকটাই বেড়েছে। আর সেই মতোই পদক্ষেপও করছে পুলিশ। মাস খানেক আগেই অনলাইনে প্রতারণার ঘটনায় প্রায় সাড়ে ৪ কোটি উদ্ধার করেছে বিধাননগর পুলিশ এবং সেই টাকা প্রতারিত হওয়া কমপক্ষে ৫২ জনকে ফেরত দেওয়া হয়েছে।