সরকারি জমি জবরদখল ও বিক্রির অভিযোগে শিলিগুড়ি লাগোয়া এলাকায় গ্রেফতার হলেন আরও ২ তৃণমূল নেতা। ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ফুলবাড়ি ১ নম্বর অঞ্চলের প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি মোহাম্মদ আহিদ ও তার সঙ্গে মোহাম্মদ নাসির নামে দুই তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সরকারি জমি দখল🎉ের অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপের সাথে এনজিপি থানার পুলিশ যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে ফুলবাড়ি এলাকায় বাড়ি থেকে ২ তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করে।
আরও পড়ুন - ‘অমুসলিমরা দুর🔜্ভাগা’ মন্তব্যের জন্য বিধানসভার অন্দরে ফিরহাদকে বয়কটের ডাক দিল BJP
পড়তে থাকুন - ‘অমুসলিমরা দুর্ভাগা’ মন্তব্যের জন্য ফিরহাদকে আꦆইনি চিঠি,ক্ষমা না চাইলেই 𒐪হবে মামলা
লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পর নবান্নে এক প্রশাসনিক সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী ডাবগ্রাম - ফুলবাড়ি এলাকায় সরকারি জমি দখলের অভিযোগ করেছিলেন। তারপর থেকেই একের পর এক তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর আগে ডাবগ্রাম ফুলবাড়ী কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ🌸্রেসের ব্লক সভাপতি দেবাশিস প্রামাণিককে গ্রেফতার করেছেন তদন্তকারীরা। এছাড়া তৃণমূল নেতা গৌ🔯তম গোস্বামীকেও একই জমি মামলায় গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার আবারও সরকারি জমি দখলের মামলাতে দু’জন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতাকে গ্রেফতার করল শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশ।
ধৃত মহম্মদ আহিদ ওরফে চুটকি বলেন, ‘আমি নির্দোষ। দল ও আইনের প্রতি সম্পূর্ণ আস্থা রয়েছে।’ ধৃত নাসির বলেন, ‘আমিই জমি দখলের অভিযোগ𒅌 করেছিলাম তাতে পুলিশ আমাকেই গ্রেফতার করেছে।’
আরও পড়ুন - নীতি আয়োগের বৈঠক-রঙ্গ নিܫয়ে বিধানসভা উত্তাল, ওয়াক আউট BJPর, শংকর বললেন ফিরহাদꦫের..
এই গ্রেফতারিকে কটাক্ষ করে স্থানীয় এক বিজেপি নেতা বলেন, ‘তৃণমূল নেতারা তো আজ থেকে সরকারি জমি দখল করে বিক্রি করছেন না। তাহলে এতদিনে পুলিশ তৎপর হ🃏ল কেন? কেন লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পর মুখ্যমন্ত্রীর জমি ꦏদখল হয়ে যাচ্ছে বলে মনে পড়ল। আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল নেতাদের যা খুশি করার ছাড় দিয়েছিলেন। বিনিময়ে লোকসভা ও বিধানসভা ভোটে যে করে হোক তাঁকে জেতাতে হবে বলে নির্দেশ ছিল। সেই নির্দেশ পালন করতে না পারায় এখন তৃণমূল নেতাদের জেলে ভরে সবক শেখানো হচ্ছে।’